রাজশাহীতে আহমদিয়া মসজিদে ‘আত্মঘাতী হামলা’র পর নতুন করে বাংলাদেশে ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাজ্য। এতে বলা হয়েছে, ৩০শে ডিসেম্বর পৌরসভা নির্বাচনে সহিংসতা হতে পারে। তা ছড়িয়ে পড়তে পারে সারাদেশে। এছাড়া ওই সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, পশ্চিমাদের ওপর আরও হামলা হতে পারে। এ প্রেক্ষিতে বৃটিশ নাগরিকদের নতুন করে সতর্ক করেছে সরকার। এতে তাদেরকে চোখমুখ খোলা রেখে চলতে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, চলাফেরার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন। আগেভাগেই যথাযথ নিরাপত্তা নিতে হবে। গতকাল যুক্তরাজ্য সরকারের ওয়েবসাইটে এ সতর্কতা আপডেট করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। পৌরসভা নির্বাচন আগামী ৩০শে ডিসেম্বর। এ সময়ে এই উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময়ে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ দ্রুততার সঙ্গে সহিংস হয়ে উঠতে পারে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটতে পারে। অকস্মাৎ দেশজুড়ে, বিশেষ করে শহরগুলোতে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর সহ সহিংসতা ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ অবস্থায় বৃটিশদের আগেভাগেই যথাযথ নিরাপত্তামুলক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। রাজনৈতিক অফিস বা র্যালি সহ যেখানে বড় বড় সমাবেশ হয় সেসব স্থানে বিশেস সতর্কতা নিতে বলা হয়েছে। আপডেট করা ওই সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সন্ত্রাসের উচ্চ মাত্রার ঝুঁকি রয়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর থেকে এখানে বেশ কতগুলো সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। এর মধ্যে দু’জন বিদেশী নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে। ইতালির একজন যাজককে হত্যা চেষ্টা হয়েছে। উপরন্তু শিয়া মতাবলম্বীদের ওপর দুটি হামলা হয়েছে। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন। ঢাকায় একটি পুঠিল চেকপোস্টে ছুরি নিয়ে হামলা করা হয়েছে। এতে এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। রাজশাহীর একটি আহমদিয়া মসজিদে দৃশ্যত আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়েছে। এতে বেশ কিছু মানুষ আহত হয়েছেন। এসব হামলার দায় স্বীকার করেছে দায়েশ, যাদের আইসিল নামেও ডাকা হয়।
Tuesday, December 29, 2015
পৌর নির্বাচনে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়তে পারে সারাদেশে
রাজশাহীতে আহমদিয়া মসজিদে ‘আত্মঘাতী হামলা’র পর নতুন করে বাংলাদেশে ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাজ্য। এতে বলা হয়েছে, ৩০শে ডিসেম্বর পৌরসভা নির্বাচনে সহিংসতা হতে পারে। তা ছড়িয়ে পড়তে পারে সারাদেশে। এছাড়া ওই সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, পশ্চিমাদের ওপর আরও হামলা হতে পারে। এ প্রেক্ষিতে বৃটিশ নাগরিকদের নতুন করে সতর্ক করেছে সরকার। এতে তাদেরকে চোখমুখ খোলা রেখে চলতে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, চলাফেরার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন। আগেভাগেই যথাযথ নিরাপত্তা নিতে হবে। গতকাল যুক্তরাজ্য সরকারের ওয়েবসাইটে এ সতর্কতা আপডেট করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। পৌরসভা নির্বাচন আগামী ৩০শে ডিসেম্বর। এ সময়ে এই উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময়ে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ দ্রুততার সঙ্গে সহিংস হয়ে উঠতে পারে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটতে পারে। অকস্মাৎ দেশজুড়ে, বিশেষ করে শহরগুলোতে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর সহ সহিংসতা ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ অবস্থায় বৃটিশদের আগেভাগেই যথাযথ নিরাপত্তামুলক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। রাজনৈতিক অফিস বা র্যালি সহ যেখানে বড় বড় সমাবেশ হয় সেসব স্থানে বিশেস সতর্কতা নিতে বলা হয়েছে। আপডেট করা ওই সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সন্ত্রাসের উচ্চ মাত্রার ঝুঁকি রয়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর থেকে এখানে বেশ কতগুলো সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। এর মধ্যে দু’জন বিদেশী নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে। ইতালির একজন যাজককে হত্যা চেষ্টা হয়েছে। উপরন্তু শিয়া মতাবলম্বীদের ওপর দুটি হামলা হয়েছে। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন। ঢাকায় একটি পুঠিল চেকপোস্টে ছুরি নিয়ে হামলা করা হয়েছে। এতে এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। রাজশাহীর একটি আহমদিয়া মসজিদে দৃশ্যত আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়েছে। এতে বেশ কিছু মানুষ আহত হয়েছেন। এসব হামলার দায় স্বীকার করেছে দায়েশ, যাদের আইসিল নামেও ডাকা হয়।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment