কুকুরের জন্য জেট বিমান, ১৩ বহুতল ভবন ও লাখ ডলারের চলমান বাসা!

ঘটনা হার মানিয়েছে
‘
সরকারি মাল
দরিয়া মে
ডাল’
প্রবাদকেও।
কুকুরের জন্য
প্রাইভেট জেট
বিমান,
১৩
বহুতল বাড়ি
ও লাখ
ডলারের চলমান
বাসা। আর
এসবের পেছনে
চ্যারিটির ব্যাপক সম্পদ অপচয় করার
অভিযোগ উঠেছে
সবচে’
বড়
খ্রিস্টান টিভি চ্যানেল ট্রিনিটি ব্রডকাস্টিং
নেটওয়ার্ক (
টিবিএন)-
এর সাবেক দুই
প্রতিষ্ঠাতা কর্মীর বিরুদ্ধে। টিবিএনের প্রতিষ্ঠাতা
ধর্মীয় আলোচক
পল ও
তার স্ত্রী
জেন ক্রোচের
বিরুদ্ধে অলাভজনক
ব্যক্তিগত খাতে চ্যারিটির সম্পদ ব্যাপকভাবে
অপচয় করার
অভিযোগ উঠেছে।
তারা দু’
জনে লাখ
লাখ ডলার
ব্যয় করেন
অনিয়ম করে।
যার মধ্যে
রয়েছে কুকুরের
জন্য জেট
বিমান,
যার
ব্যয় ৫০
মিলিয়ন ডলার।
১৩টি ম্যানসন
৩ লাখ
ডলারে চলমান
বাসা রাখার
ব্যয়। জুলাইতে
টিবিএনে প্রধান
অর্থ উপদেষ্টা
হিসেবে নিয়োগ
পান পল
ও জেনের
নাতনি ব্রিটনি
কপার। তারপর
সম্প্রতি তিনি
এসব অপচয়ের
জন্য তাদের
দু’
জনের
বিরুদ্ধে আদালতে
অভিযোগ দায়ের
করেন। অভিযোগে
বলা হয়,
টিবিএনের এসব
আর্থিক অনিয়মে
তিনি ক্ষুব্ধ।
ডেইলি টাইমস
এ খবর
দিয়েছে শুক্রবার।
অভিযোগে আরেক
সাবেক কর্মী
ম্যাক ভেইগকেও
অনিয়মের কারণে
দায়ী করা
হয়। অভিযোগে
বলা হয়,
টিবিএন তাদের
চ্যারিটির জন্য সংগ্রহ করা অর্থ
ফ্লোরিডা,
টেক্সাস ও ক্যালিফোর্নিয়ায় ম্যানসন তৈরিতে ব্যয় করে।
অভিযোগে বলা
হয়,
৫০
মিলিয়ন ডলারের
লাক্সারি জেট
বিমান ক্রয়
করা হয়
কুকুরের নাম
দিয়ে। অথচ
মিস ক্রোচের
বেটের দাম
৮ মিলিয়ন
ডলার। এছাড়াও
বিভিন্ন গেস্ট
হাউজের নামে
লাখ লাখ
ডলার ব্যয়
করা হয়।
ড্রাইভারসহ অন্যদের খাবারের জন্য ব্যয়
করা হয়
লাখ লাখ
ডলার। এর
বাইরেও টিবিএনের
ফান্ড ব্যয়
করা হয়
যৌন স্ক্যান্ডাল
ধামাচাপা দেয়ার
জন্য। এসব
তথ্য অভিযোগপত্রের
ভিত্তিতে প্রকাশ
করে ডেইলি
টাইমস। এতে
বলা হয়,
জেট বিমান
কিনতে তারা
ভুয়া লোনপত্র
ব্যবহার করে।
ফলে গত
বছর ঋণ
কালেকশন কোম্পানি
একটি মামলা
দায়ের করার
পর বিষয়টি
আলোচনায় আসে।
এছাড়াও তাদের
বিরুদ্ধে গাড়ি,
জুয়েলারি,
মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন জিনিস ভুয়া
কাগজপত্র দিয়ে
নেয়ার অভিযোগ
উঠে। তবে
এসব অভিযোগের
ক্ষেত্রে অভিযুক্তরা
টিবিএনের আইনজীবীদের
সহায়তা পাচ্ছেন।
তারা অভিযুক্তদের
ছাড় দিচ্ছে
বলে অভিযোগ
উঠেছে। এমনকি
অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা দায়ের
করেছে। এমন
একটি মামলা
দায়ের করে
ম্যাক ভেইগ
বলেন,
তারা
বর্তমান কমিটির
অনিয়মের বিরুদ্ধে
কথা বলায়
তাদের বিষয়ে
এসব অযাচিত
হস্তক্ষেপ করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment