
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন
মিয়ার রাজকীয় বিয়ের খবর ঝড় তুলেছে আলোচনা-সমালোচনার। প্রকাশিত সংবাদে নানা
মন্তব্য করেছেন পাঠক। শনিবারের মানবজমিন-এ প্রকাশিত ‘ছাত্রলীগ নেতার রাজকীয়
বিয়ে’ শীর্ষক সংবাদের ওয়েব সংস্করণে এক পাঠকের মন্তব্য, ভাইয়েরা,
আল্লাহতায়ালা তাকে ফ্লেক্সিলোড করে টাকা পাঠাইছে। এমন মন্তব্য আরও অনেক
পাঠকের। মো. ফারুক হোসেন লিখেছেন, টাকা থাকলে সব হয় জানি। হায় রে টাকা, তুই
সময়মতো আইলি না। মোহাম্মদ ইমদাদুল হকের মন্তব্য, দুর্নীতি দমন কমিশন
ঘুমাচ্ছে, কারণ সে ছাত্রলীগ নেতা। আরেক পাঠক লিখেছেন, মনজিল মোরসেদ বাবুরা
এখন হাইকোর্টে রুল চাইতে যান কিনা দেখবো।
হাবিব নামে এক পাঠক লিখেছেন, আমি আশা করি, প্রধানমন্ত্রী নিজে এ দুর্নীতির
তদন্ত করবেন। আকাশ দ্বীপের মন্তব্য, আরে ভাই রাজার বিয়ে তো রাজার মতোই
হবে। আবদুল কাইয়ুম লিখেছেন, আহা রে বাংলাদেশ। দেশে মানুষ না খেয়ে আছে, সে
দেশে নাকি...। মেসবাহ লিখেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশন দুর্নীতিগ্রস্ত। কাকে কি
বলবো। এটাই আমাদের বাংলাদেশ। কামরুল বাবু লিখেছেন, শাবাশ বাংলার বাঘ,
শাবাশ প্রিন্স উইলিয়াম এবং ক্যাট। দুই হেলিকপ্টার ভাড়া নিয়ে ফরিদপুরের নিজ
গ্রামে বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেন বর জামাল হোসেন মিয়া এবং কনে। আয়োজন করা হয়
১৫ হাজার লোকের ভূরিভোজের। বাবুর্চি নেয়া হয় ঢাকা থেকে। জবাই দেয়া হয় ২০০
খাসি, সাত হাজার মুরগি।
No comments:
Post a Comment