একই সঙ্গে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে এটি অনেক সহায়ক হবে। গতকাল স্থানীয় সময় সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোট অনুষ্ঠিত হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এর আগে ২০১০ সালের নির্বাচনে সামরিক সমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দল নির্বাচনে জয়ী হয়। ওই নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। একই সঙ্গে সু চি’কে নির্বাচনের বাইরে রাখা হয়। তখন প্রায় ২২ বছরের গৃহবন্দি থেকে সদ্য মুক্ত হয়েছিলেন ৬৬ বছর বয়সী সু চি। গতকালের উপনির্বাচন নিয়ে শুক্রবারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমরা এই নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু বিবেচনা করতে পারি না। তবে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। কেননা, আমরা মনে করি এটাই জনগণের প্রত্যাশা। অসুস্থ হয়ে পড়ায় খুব বেশি নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারেননি সু চি। তবে তার দল এনএলডি’র মুখপাত্র নায়ান উইন বলেন, তিনি অসুস্থ হলেও আমরা ভীত নই। এই প্রথম সরকার দেশটিতে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য বিদেশী সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের অনুমতি দিয়েছে। ফলে এ নির্বাচন আন্তর্জাতিকমানের হবে বলে আশা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দূত টমাস ওঝা বলেন, মিয়ানমারের ইতিহাসের জন্য এটা এক স্মরণীয় মুহূর্ত। গণতন্ত্রের রাজকন্যাকে পার্লামেন্টে দেখার অপেক্ষায় মিয়ানমারসহ গোটা বিশ্ব।
Sunday, April 1, 2012
সু চি বিজয়ী
একই সঙ্গে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে এটি অনেক সহায়ক হবে। গতকাল স্থানীয় সময় সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোট অনুষ্ঠিত হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এর আগে ২০১০ সালের নির্বাচনে সামরিক সমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দল নির্বাচনে জয়ী হয়। ওই নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। একই সঙ্গে সু চি’কে নির্বাচনের বাইরে রাখা হয়। তখন প্রায় ২২ বছরের গৃহবন্দি থেকে সদ্য মুক্ত হয়েছিলেন ৬৬ বছর বয়সী সু চি। গতকালের উপনির্বাচন নিয়ে শুক্রবারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমরা এই নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু বিবেচনা করতে পারি না। তবে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। কেননা, আমরা মনে করি এটাই জনগণের প্রত্যাশা। অসুস্থ হয়ে পড়ায় খুব বেশি নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারেননি সু চি। তবে তার দল এনএলডি’র মুখপাত্র নায়ান উইন বলেন, তিনি অসুস্থ হলেও আমরা ভীত নই। এই প্রথম সরকার দেশটিতে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য বিদেশী সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের অনুমতি দিয়েছে। ফলে এ নির্বাচন আন্তর্জাতিকমানের হবে বলে আশা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দূত টমাস ওঝা বলেন, মিয়ানমারের ইতিহাসের জন্য এটা এক স্মরণীয় মুহূর্ত। গণতন্ত্রের রাজকন্যাকে পার্লামেন্টে দেখার অপেক্ষায় মিয়ানমারসহ গোটা বিশ্ব।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment