মৃত বৃটিশ বিজ্ঞানী বার্টোল্ড ওয়াইসনারকে কমপক্ষে ৬০০ শিশুর পিতা
মনে করা হচ্ছে। ১৯৪০-এর দশকে ওয়াইসনার ও তার স্ত্রী মেরি প্রতিষ্ঠা করেন
বিতর্কিত লন্ডন ফার্টাইল ক্লিনিক।
এতে তারা গর্ভধারণে অক্ষম নারীদের চিকিৎসা দিতেন। এতে তিনি শুক্র দান করতেন
বলে মনে করা হয়। এছাড়াও নারীদের গর্ভধারণে সহায়তা করা বার্টন ক্লিনিকের
প্রাথমিক শুক্রদাতা বলেও মনে করা হয় ওয়াইসনারকে। বার্টন ক্লিনিক গর্ভ ধারণে
১৫০০ নারীকে সহায়তা করেছেন। এ খবর দিয়ে ডেইলি মেইল জানায়, ১৯৭২ সালে মারা
যাওয়া ওয়াইসনারের এত বেশি শিশুর পিতা হওয়ার দাবি করেছে লন্ডন ভিত্তিক
ব্যারিস্টার ডেভিড ও কানাডার ডকুমেন্টারি নির্মাতা ব্যারি স্টিভেন। এরা
দু’জন ওই ক্লিনিকেই তাদের মায়ের গর্ভে জন্ম নেন। ফলে তারাও ওই বিজ্ঞানীর
বায়োলজিক্যাল পুত্র। বিষয়টি জানার পর তারা এমন আরও ১২ জন লোকের সন্ধান
পেয়েছেন যাদেরকে পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, তারাও ওই বিজ্ঞানীর সন্তান।
ডেভিড বলেন, একটি রক্ষণাত্মক অনুসন্ধানে দেখা যায় ওয়াইসনার বছরে এমন ২০টি
ডোনেশন করতেন। এদিকে ব্যারি স্টিভেন বলেন, তার বিশ্বাস ওয়াইসনারের সন্তান
কমপক্ষে এক হাজার হবে।Monday, April 9, 2012
৬০০ শিশুর পিতা বৃটিশ বিজ্ঞানী!
মৃত বৃটিশ বিজ্ঞানী বার্টোল্ড ওয়াইসনারকে কমপক্ষে ৬০০ শিশুর পিতা
মনে করা হচ্ছে। ১৯৪০-এর দশকে ওয়াইসনার ও তার স্ত্রী মেরি প্রতিষ্ঠা করেন
বিতর্কিত লন্ডন ফার্টাইল ক্লিনিক।
এতে তারা গর্ভধারণে অক্ষম নারীদের চিকিৎসা দিতেন। এতে তিনি শুক্র দান করতেন
বলে মনে করা হয়। এছাড়াও নারীদের গর্ভধারণে সহায়তা করা বার্টন ক্লিনিকের
প্রাথমিক শুক্রদাতা বলেও মনে করা হয় ওয়াইসনারকে। বার্টন ক্লিনিক গর্ভ ধারণে
১৫০০ নারীকে সহায়তা করেছেন। এ খবর দিয়ে ডেইলি মেইল জানায়, ১৯৭২ সালে মারা
যাওয়া ওয়াইসনারের এত বেশি শিশুর পিতা হওয়ার দাবি করেছে লন্ডন ভিত্তিক
ব্যারিস্টার ডেভিড ও কানাডার ডকুমেন্টারি নির্মাতা ব্যারি স্টিভেন। এরা
দু’জন ওই ক্লিনিকেই তাদের মায়ের গর্ভে জন্ম নেন। ফলে তারাও ওই বিজ্ঞানীর
বায়োলজিক্যাল পুত্র। বিষয়টি জানার পর তারা এমন আরও ১২ জন লোকের সন্ধান
পেয়েছেন যাদেরকে পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, তারাও ওই বিজ্ঞানীর সন্তান।
ডেভিড বলেন, একটি রক্ষণাত্মক অনুসন্ধানে দেখা যায় ওয়াইসনার বছরে এমন ২০টি
ডোনেশন করতেন। এদিকে ব্যারি স্টিভেন বলেন, তার বিশ্বাস ওয়াইসনারের সন্তান
কমপক্ষে এক হাজার হবে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment