মালয়েশিয়ায় ধর্ষণ ও বলাৎকারের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে ১০০ বছরের জেল দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে ১৫ ঘা বেত্রাঘাত দিতে রায় দেয়া হয়েছে। অভিযুুক্ত ব্যক্তি দুই সন্তানের জনক। তার রোহাইজাত আব্দ আনি। সরকারি একটি বড় পদে চাকরি করতো। কিন্তু তার বিরুদ্ধে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাসের মধ্যে ঘটানো চারটি ধর্ষণ ও একটি বলাৎকারের অভিযোগ আনা হয়। তাতে তাকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। এতে প্রতিটি অভিযোগে তাকে সর্বোচ্চ ২০ বছর করে জেল দেন সেশন জজ আইনুল শাহরিন মোহাম্মদ। ৫টি অভিযোগে তার সাজার মোট মেয়াদ দাঁড়ালো ১০০ বছর। অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১২ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি তাং ডাইন্যাস্টি হোটেলে একটি কক্ষে বিকাল সাড়ে চারটা থেকে সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত ধর্ষণ ও বলাৎকারের ঘটনায় ঘটনায় সে। এর পরের দিন দুপুর সাড়ে বারটা থেকে দেড়টা পর্যন্ত একই হোটেলের অন্য একটি রুমে একটি ১৩ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করে সে। ১লা মে থেকে ৬ই মে একই হোটেলের একটি রুমে সে ধর্ষণ করে ওই মেয়েটিকে। আদালতে এ নিয়ে শুনানির সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী। এ সময় রোহাইজাত ছিল গাঢ় ধূসর রঙের জ্যাকেট পরা। তবে সে ছিল শান্ত। তার চোখেমুখে কোন অভিব্যক্তি ছিল না। একই রকম ছিল তার স্ত্রীর অভিব্যক্তি।
Sunday, December 27, 2015
ধর্ষণ: ১০০ বছরের জেল
মালয়েশিয়ায় ধর্ষণ ও বলাৎকারের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে ১০০ বছরের জেল দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে ১৫ ঘা বেত্রাঘাত দিতে রায় দেয়া হয়েছে। অভিযুুক্ত ব্যক্তি দুই সন্তানের জনক। তার রোহাইজাত আব্দ আনি। সরকারি একটি বড় পদে চাকরি করতো। কিন্তু তার বিরুদ্ধে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাসের মধ্যে ঘটানো চারটি ধর্ষণ ও একটি বলাৎকারের অভিযোগ আনা হয়। তাতে তাকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। এতে প্রতিটি অভিযোগে তাকে সর্বোচ্চ ২০ বছর করে জেল দেন সেশন জজ আইনুল শাহরিন মোহাম্মদ। ৫টি অভিযোগে তার সাজার মোট মেয়াদ দাঁড়ালো ১০০ বছর। অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১২ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি তাং ডাইন্যাস্টি হোটেলে একটি কক্ষে বিকাল সাড়ে চারটা থেকে সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত ধর্ষণ ও বলাৎকারের ঘটনায় ঘটনায় সে। এর পরের দিন দুপুর সাড়ে বারটা থেকে দেড়টা পর্যন্ত একই হোটেলের অন্য একটি রুমে একটি ১৩ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করে সে। ১লা মে থেকে ৬ই মে একই হোটেলের একটি রুমে সে ধর্ষণ করে ওই মেয়েটিকে। আদালতে এ নিয়ে শুনানির সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী। এ সময় রোহাইজাত ছিল গাঢ় ধূসর রঙের জ্যাকেট পরা। তবে সে ছিল শান্ত। তার চোখেমুখে কোন অভিব্যক্তি ছিল না। একই রকম ছিল তার স্ত্রীর অভিব্যক্তি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment