Wednesday, October 31, 2012

ইসরাইলের ৫৪ ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে বাংলাদেশের হ্যাকাররা


ভারতের পর এবার ইসরাইলের ৫৪টি ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে বাংলাদেশের হ্যাকার গোষ্ঠী বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকার্স। পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিতে এই হামলা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা। একই সঙ্গে এ কাজ উৎসর্গ করেছে ফিলিস্তিনের মানুষকে। অনলাইন সফটপিডিয়া এ খবর দিয়েছে। এতে বলা হয়, হ্যাকাররা ওইসব সাইট হ্যাক করার পর একটি বিবৃতিতে বলেছে, ফিলিস্তিনিদের ঈদ মোবারক। বাংলাদেশে ঈদের দিন ছুটি পালিত হচ্ছে। কিন্তু আমরা বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকার্সরা আনন্দ উল্লাস করে আমাদের সময় নষ্ট করছি না। আমরা ইসরাইলের বেশকিছু ওয়েবসাইট হ্যাক করেছি। আর এর কৃতিত্ব আমরা ফিলিস্তিনিদের উৎসর্গ করছি। ফিলিস্তিনিরা নিজেদের একা মনে করো না। আল্লাহ আছেন তোমাদের সঙ্গে। একই বিবৃতিতে তারা ইসরাইলের প্রতি ভিন্ন ভাষায় কথা বলে। তারা লিখেছে- ইসরাইলিরা এখন কেমন মনে করছো? আমাদের নাম স্মরণে রেখ। আমরা বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকার্স। আমরা তোমাদের জীবনকে নরকে পরিণত করবো। সাইবার দুনিয়া ও বাইরের দুনিয়ায় তোমাদের কোন অধিকার নেই। তোমরা ক্যান্সার আক্রান্ত একটি টিউমার ছাড়া আর কিছুই নও। আমরা বার বার তোমাদের আক্রমণ করবো। বাংলাদেশী এই হ্যাকারগোষ্ঠী যেসব সাইট হ্যাক করেছে তার মধ্যে আছে আইনি প্রতিষ্ঠান, ওয়েব ডেভেলপমেন্টবিষয়ক কোম্পানি, ওয়েব হোস্টিংবিষয়ক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন ব্যবসায়ী ওয়েবসাইট।

‘যেন এক নরকে বাস করছি’

 মনে হচ্ছে আমি এক নরকে বাস করছি। আমাদের দেখার কেউ নেই। আমাদের যাওয়ার কোন জায়গা নেই। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য উপার্জনের কোন ব্যবস্থা নেই। বুকচাপা কষ্টের এমন বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছিলেন মিয়ানমারে দাঙ্গার শিকার এক মুসলমান কাইও মিন্ট। তিনি রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিতওয়ের কাছেই দিচাউঙ্গ আশ্রয় শিবিরে কোনমতে ঠাঁই পেয়েছেন। তিনি বললেন, মুসলমানদের সঙ্গে বৌদ্ধদের যে সংঘাত সৃষ্টি হয়েছে তা সমাধানে কর্তৃপক্ষ এগিয়ে আসছে না। সেনাবাহিনীও আমাদেরকে নিরাপত্তা দিচ্ছে না। গত ২১শে অক্টোবর নতুন করে সৃষ্ট দাঙ্গায় এ পর্যন্ত সরকারি হিসাবে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে কমপক্ষে ৮৮। কিন্তু বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার হিসাবে তা কয়েক শত। গতকাল বার্তা সংস্থা এপি জানায়, নতুন এ দাঙ্গায় ৩২ হাজারেরও বেশি মানুষ গৃহহীন হয়েছে। এর শিকার রোহিঙ্গা মুসলমান ও বৌদ্ধরা সরকারের ব্যর্থতার কড়া সমালোচনা করেছে। এ সঙ্কট নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। বিষয়টি মিয়ানমারের সংস্কারপন্থি প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সামনে অন্যতম বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে নতুন করে প্রায় ৫ হাজার বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়া হলেও এখনও সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো কোন পদক্ষেপের কথা শোনা যায় নি। অন্যদিকে আগামীতে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে যে অং সান সুচিকে দেখা হয়, যিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি এ নিয়ে টুঁ-শব্দটি পর্যন্ত করেন নি। এ নিয়ে নানা মাত্রিক বিতর্ক হচ্ছে তাকে নিয়ে। রাখাইন রাজ্যের মুখপাত্র মিউ থান্ট বলেছেন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ওই এলাকায় অধিক পুলিশ ও সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। তবে তিনি বিস্তারিত কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান। মিয়ানমারে প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গার বসবাস। তাদের বেশির আবাস রাখাইন রাজ্যে। সেখানে গত জুনে সৃষ্ট দাঙ্গার পর থেকে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে সরকারি হিসাবে ১৫০। রাখাইনে বসবাসকারীদের মধ্যে বেশির ভাগ আবার বাস করেন মুঙড, বুথিডাঙ ও রাথেডাংয়ে। তাদেরকে সরকার ও স্থানীয় মিয়ানমারের নাগরিকরা বিদেশী হিসেবে দেখে থাকে। এর মধ্য দিয়ে রাখাইনের বৌদ্ধদের সঙ্গে তাদের দূরত্বের সৃষ্টি হয়েছে।

ফেসবুকে যৌন নিপীড়নের ফাঁদ


  প্রথমে ফেসবুকে অপরিচিত একাউন্ট থেকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসে। একসেপ্ট করলে পরিচয় হয়। তারপর চলতে থাকে চ্যাট অনলাইন আড্ডা। আস্তে আস্তে ঘনিষ্ঠ হয়ে দেখা করার প্রস্তাব। দেখা করতে যাওয়া মানেই প্রতারক চক্রের ফাঁদে পা দেয়া। প্রথমে অপহরণ করে প্রতারক চক্র। তারপর আটকে রেখে ধর্ষণ, নিপীড়ন-নির্যাতন, সর্বস্ব বিলীন করে এক সময় পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়। এভাবেই প্রতিনিয়ত সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় সাইট ফেসবুকের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হয়ে আসছে ইন্দোনেশিয়ার হাজার হাজার শিশু ও কিশোরী। সমপ্রতি ইন্দোনেশিয়ায় অনলাইনে এমন প্রতারণার বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তুলে ধরেছে বার্তা সংস্থা এপি। এতে কয়েকটি ঘটনা তুলে ধরা হয়। ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরী অপরিচিত প্রাপ্তবয়স্ক এক লোকের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পায়। অনেকটা কৌতূহল মেটাতেই এটা একসেপ্ট করে সে। এভাবেই প্রতারকের হাতে নিজেকে সঁপে দেয় হাইস্কুলের ওই ছাত্রী। নিজেকে ২৪ বছর বয়সী ইয়োগি পরিচয় দেয় প্রতারক। কিছুদিন চ্যাট করার পর তাদের মধ্যে ফোন নাম্বার বিনিময় হয়। এক সময় শপিংমলে এসে দেখা করার প্রস্তাব দেয় প্রতারক। প্রথম দেখাতে তাকে ভালো লাগে মেয়েটির। আবারও দেখা করার বিষয়ে রাজি হয় তারা। মাকে চার্চ থেকে আসার সময় অসুস্থ বান্ধবীকে দেখতে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে পড়ে সে। রাজধানী জাকার্তার উপকণ্ঠের বাসার সামনে থেকে তাকে নিজের গাড়িতে তুলে নেয় বন্ধুবেশী প্রতারক। নিয়ে যায় পশ্চিম জাভা শহরের বোগর এলাকায়। সেখানে ছোট্ট একটি রুমে আটকে রেখে বার বার ধর্ষণ করে। সেখানে তার সঙ্গে ১৪ থেকে ১৭ বছর বয়সী আরও ৫টি মেয়ে ছিল। এভাবে এক সপ্তাহ আটকে রাখার পর প্রতারক তাকে নারী ও শিশুদের পতিতাবৃত্তির জন্য পরিচিত ব্যাটাম দ্বীপের একটি পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়ার কথা জানায়। ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকে মেয়েটি। শত অনুনয় করে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য। খুনের ভয় দেখিয়ে তাকে কান্না থামাতে বলে প্রতারক। ৩০শে সেপ্টেম্বর একটি বাস স্টেশনে পাওয়া যায় মেয়েটিকে। এভাবেই ইন্দোনেশিয়ায় প্রতিদিন অনেক মেয়ে ও শিশু প্রতারণার শিকার হয়ে যৌন নিপীড়ক চক্রের ফাঁদে পড়ছে। এ বছর ১২৯ শিশু অপহরণের শিকার হয়েছে দ্বীপ দেশটিতে। এর মধ্যে কমপক্ষে ২৭ শিশু ফেসবুকে পরিচয়ের সূত্র ধরে অপহরণের শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির ন্যাশনাল কমিশন ফর চাইল্ড প্রটেকশন। এ ২৭ শিশুর মধ্যে একটিকে মৃত পাওয়া গেছে। ইন্দোনেশিয়ায় ৫ কোটি ফেসবুক ইউজার রয়েছে। সামাজিক যোগাযোগের সাইটটি ব্যবহারে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দেশটি। ২৪ কোটি জনসংখ্যার দেশ ইন্দোনেশিয়ায় প্রতি বছর ৪০ থেকে ৭০ হাজার শিশু অপহরণের শিকার হয়। এদেরকে পাচার, পর্নোগ্রাফি ও পতিতালয়ে ব্যবহার করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, এসব ক্ষেত্রে বেশির ভাগ মেয়েকেই সামাজিক যোগাযোগের সাইটের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়।

পাকিস্তানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন! জানুয়ারিতে ভেঙে দেয়া হতে পারে পার্লামেন্ট


বাংলাদেশে বাতিল করা হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। আর পাকিস্তানে তা চালু হতে যাচ্ছে। সেখানে আগামী জাতীয় সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। এ জন্য জানুয়ারিতে ভেঙে দেয়া হতে পারে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট। এরপরই গঠন করা হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সেই সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন হবে এপ্রিলে। গতকাল এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা পিটিআই। এতে বলা হয়, রাজনৈতিক মহলে আলোচনা ছড়িয়ে পড়েছে- পাকিস্তানে আগামী বছর আগাম নির্বাচন হবে। এ জন্য সরকার তার রোডম্যাপ প্রস্তুত করছে। এর আওতায় আগামী ১৬ বা ১৭ই জানুয়ারি পার্লামেন্টের জাতীয় পরিষদ ও নিম্ন কক্ষ ভেঙে দেয়া হতে পারে। এ সব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফ। তার আগে তারা জোটের অন্য শরিকদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করবেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিয়মে জানুয়ারিতে যদি জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেয়া হয় তাহলে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বাধ্যবাধকতা আছে। বর্তমান পার্লামেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকাতা রয়েছে সংবিধানে। বর্তমান জাতীয় পরিষদের মেয়াদ পুরো হচ্ছে আগামী ১৬ই মার্চ। ফলে সাধারণ নির্বাচন হতে হবে অবশ্যই ২৬শে এপ্রিলের মধ্যে। ওদিকে নির্বাচন যত কাছে এগিয়ে আসছে, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ততই নতুন নতুন জোট বাঁধার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। নির্বাচনের আগে এমন অনেক জোট গঠিত হতে পারে। তবে পাকিস্তানের ইতিহাসে এবারই প্রথম একটি গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচিত সরকার তার মেয়াদ শেষ করতে যাচ্ছে। আর এর সবটুকু কৃতিত্ব দেয়া হচ্ছে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারিকে। বিভিন্ন সূত্র আভাস দিয়েছেন, ২০১৩ সালে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে পার্লামেন্টের দু’কক্ষেই চমক সৃষ্টি হবে। কারণ, আগের নির্বাচনের চেয়ে এবারকার নির্বাচনে ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টি বেশি ভাল করবে। কিন্তু সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ)-এর প্রধান নওয়াজ শরিফ নেতৃত্বাধীন তার দল বা সাবেক ক্রিকেটার ইমরান খান কতটুকু সফলতা দেখাতে পারেন তারও বিশ্লেষণ চলছে। ইমরান খান এরই মধ্যে পাকিস্তানে মার্কিন ড্রোন হামলার বিরোধিতা করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সন্দেহের পাত্রে পরিণত হয়েছেন। কেউ কেউ তাকে তালেবানের সমর্থকও বলে বসেছেন। তাই তাকে গত শুক্রবার নিউ ইয়র্ক যাওয়ার পথে কানাডায় বিমান থেকে নামিয়ে ২ ঘণ্টা আটক রাখে মার্কিন অভিবাসন বিষয়ক কর্মকর্তারা। তারা তাকে ওই সময়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে তিনি নিউ ইয়র্ক যান। ফলে তার প্রতি যুক্তরাষ্ট্র কতটা সন্তুষ্ট থাকবে- তা এখন প্রশ্নসাপেক্ষ। অন্যদিকে নওয়াজ শরিফ বেশ কিছুদিন রাজনীতিতে অনেকটাই চুপচাপ। এ অবস্থায় পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় আসলেই কে উঠে আসেন তা এখন দেখার বিষয়।

Tuesday, October 23, 2012

মেয়েদের মোবাইল ফোন দেবেন না, এতে তারা বেপরোয়া হয়



 নারীদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের বিরুদ্ধে এবার কথা বললেন ভারতের বহুজন সমাজ পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য রাজপাল সিং সাইনি। তিনি বলেছেন, মেয়েদের মোবাইল ফোন দেবেন না। এতে তারা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তার এ বক্তব্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে সারা ভারতে। গতকাল সবগুলো মিডিয়াতে তার এ বক্তব্যকে হাই লাইট করে রিপোর্ট প্রকাশ করে। এতে বলা হয় রাজপাল সিং সাইনি হলেন রাজ্যসভার সদস্য। তিনি বলেন, ছেলেমেয়েদের, বিশেষ করে মেয়েদের মোবাইল ফোন দেবেন না। আমি বলতে চাই, যেখানে আমি বক্তব্য রাখি সেখানে নয়। আমারে সভায় যদি কোন ছেলেমেয়ের কাছে মোবাইল ফোন পাওয়া যায় তাহলে তাকে সরিয়ে দাও। এটি ব্যবহার করে তারা কি মিসই না করছে। মোবাইল না দিলে একজন মেয়ে কি মিস করছে। তিনি রোবরার রাতে মুজাফ্ফরনগরে দলীয় কর্মীদের এক সভায় বলেছেন, আমাদের মায়েরা, বোনেরা তাদের সময়ে কোন মোবাইল ফোন ব্যবহার করতেন না। তাতে কি তারা মারা গিয়েছেন? বৈঠকে তিনি কর্মীদের আহ্বান জানানÑ তার এই বাণী যেন মানুষে মানুষে ছড়িয়ে দেয়া হয়। বাগপাতের এক পঞ্চায়েত কয়েক মাস আগে প্রেমজনিত বিয়ে বন্ধ করে দেয়। একই সঙ্গে ৪০ বছরের কম বয়সী মেয়েদের কেনাকাটায় যাওয়া নিষিদ্ধ করে। তাদের বাড়ির বাইরে মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করে।

44,673 arrested for fake Haj permits | GulfNews.com

44,673 arrested for fake Haj permits | GulfNews.com

৭ মাস পায়ে হেঁটে হজে গেলেন সেনাদ


আল্লাহর দেখানো স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে সাত মাস পায়ে হেঁটে হজব্রত পালন করতে পবিত্র নগরী মক্কায় পৌঁছেছেন বসনিয়ার এক হজযাত্রী। তার নাম সেনাদ হাডজিস (৪৭)। এ সময়ে তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়াসহ মোট ৭টি দেশের ভেতর দিয়ে পায়ে হেঁটে পাড়ি দিয়েছেন প্রায় ৫ হাজার ৭০০ কিলোমিটার পথ। বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়েছেন বসনিয়া, সার্বিয়া, বুলগেরিয়া, তুরস্ক, সিরিয়া ও জর্ডানের। শনিবার তিনি মক্কায় পৌঁছেছেন। এ সময় তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে গালফ নিউজ। এ সময় তিনি বলেন, গত শনিবার আমি পবিত্র মক্কা নগরীতে পৌঁছেছি। আমি মোটেও ক্লান্ত নই। এই দীর্ঘ যাত্রার সময় আমার জীবনের সবচেয়ে ভাল ছিল। তিনি বলেছেন, তার এ যাত্রায় সময় লেগেছে ৩১৪ দিন। তার পিঠে বাঁধা ছিল ২০ কিলোগ্রামের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। এত দীর্ঘ সময়ে তার চলার পথের আপডেট তথ্য জানান দিয়েছেন ফেসবুকে। সেখানে তিনি একটি প্রবেশ ও বহির্গমন কার্ড পোস্ট করেছেন। এ কার্ডটি তাকে দিয়েছে সিরিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। তিনি বলেছেন, আমি গত এপ্রিলে সিরিয়ায় পৌঁছি। ১১ দিনে সেখানে আমি পাড়ি দিয়েছি ৫০০ কিলোমিটার পথ। আমি পায়ে হেঁটে গিয়েছি আলেপ্পো ও দামেস্কের মধ্যদিয়ে। সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহীদের দখলে থাকা বেশ কয়েক ডজন চেকপোস্ট পাড়ি দিতে হয়েছে আমাকে। তবে আমাকে কখনও আটক করা হয়নি। একটি চেকপোস্টে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বাহিনী আমাকে আমার পিঠে বাঁধা সরঞ্জাম নামাতে বলে। যখন আমি তাদের আমার পবিত্র কোরান দেখাই, ব্যাখ্যা করি পায়ে হেঁটে যাচ্ছি হজে, তখন তারা আমাকে আর আটকালো না। তারা আমার পথকে সুগম করে দিয়েছে। তিনি বলেছেন, আমি আল্লাহর নামে যাত্রা শুরু করেছিলাম ইসলামের জন্য, বসনিয়া-হার্জেগোভিনার জন্য, আমার পিতামাতার জন্য ও আমার বোনের জন্য। ফেসবুকে তিনি দাবি করেছেন, আল্লাহ তাকে স্বপ্নে দেখিয়েছেনÑ ইরাকের পরিবর্তে সিরিয়ার ভিতর দিয়ে পায়ে হেঁটে হজে যেতে। সে স্বপ্নকে বুকে ধারণ করে আমি এ যাত্রায় বেরিয়েছি। তবে বুলগেরিয়াতে হিমাঙ্কের নিচে ৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা ও জর্ডানে প্লাস ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা তাকে মোকাবিলা করতে হয়েছে।

Sunday, October 21, 2012

অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি প্রকাশ করে তোপের মুখে তান-লি



প্রাপ্তবয়স্কদের একটি ব্লগে নিজেদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করে এবার নিজ সমপ্রদায়ের তোপের মুখে পড়েছেন মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরের দুই তরুণ-তরুণী। সাম্পটুয়াস ইরোটিকা ব্লগে সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আইনের শিক্ষার্থী আলভিন তান (২৪) এবং তার বান্ধবী ভিভিয়ান লি (২৩) নিজেদের ঘনিষ্ঠ সময়ের চিত্র প্রকাশ করে দু’দেশে সমালোচনার ঝড় তুলেছেন। দু’দেশেই পর্নোগ্রাফি নিষিদ্ধ। এমনকি প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের জন্য বিবেচিত প্লেবয় এবং পেন্ট হাউস ম্যাগাজিনের বিরুদ্ধেও সেখানে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর রয়েছে। এমন দেশের বাসিন্দা হয়ে ব্লগে নিজেদের খোলামেলাভাবে উপস্থাপন করে রক্ষণশীল মূল্যবোধকে তারা চ্যালেঞ্জ করেছেন বলে এক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই ব্লগে তারা লিখেছিলেন, যৌনতা প্রকৃতিগত একটি পুনরুৎপাদন প্রক্রিয়া। এর সঙ্গে কোন ধরনের লজ্জা সম্পৃক্ত থাকা উচিত নয়। তবে এত সাহসী বক্তব্য দিলেও মঙ্গলবার তারা পারিবারিক চাপের কারণে ব্লগটি সরিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়েছেন। ইউটিউবে দেয়া এক বক্তব্যে লি বলেছেন, পারিবারিক চাপের কারণে আমরা আসলে ব্লগটি বন্ধ করে দিয়েছি। তান বলেছেন, ব্লগিং করতে আমাদের খুব ভাল লাগে। আমরা এটা অব্যাহত রাখবো। তবে এখন সঠিক সময় নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। আমরা খুব শিগগিরই হয়তো এ ব্যাপারে আর কিছু লিখবো না। এ যুগল সম্পর্কে আপডেট জানতে ওই ব্লগে যেতে ইচ্ছুকদের তাদের নাম এবং ঠিকানা দেয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। মালয়েশিয়ান মিডিয়াতে এ ব্লগের বিষয়টি প্রধান বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি সরকারের ঊর্ধ্বতন সদস্যরাও এতে নাক গলাচ্ছেন। মালয়েশিয়ার তথ্যমন্ত্রী রাইস ইয়াতিম বলেছেন, ইন্টারনেটের বিষয়বস্তুর ওপর নজর রাখার জন্য কমিউনিকেশন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া অ্যাক্ট তৈরি করা হয়েছে। তবে তিনি বলেছেন, এ ব্যাপারে সিঙ্গাপুর কি ব্যবস্থা নিচ্ছে সেটা না দেখে তারা কোন ধরনের ব্যবস্থা নেবেন না। ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে তানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। সমালোচকরা চাইছেন, এ তরুণ যুগলকে ইউনিভার্সিটি থেকে বহিষ্কার করা হোক। সিঙ্গাপুরের সরকারি কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করেনি। তবে বেশকিছু সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে তানের স্কলারশিপ প্রত্যাহার করে নেয়ার জন্য জোরালো আহ্বান জানানো হয়েছে।

ভারতীয় দুই মায়ের কাহিনী



ভারতের দুই মায়ের একই দিনের কাহিনী। এক মাকে তার ছেলে নিয়ে গেলেন হজে। আরেক মাকে হাসপাতালে ফেলে রাখা হয়েছিল। মিডিয়ায় রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর তার সন্তানদের টনক নড়েছে। তারা মাকে বাড়ি নিয়ে এসেছে। প্রথম মা জিনাত হোসেন। বলিউড নায়ক আমির খানের মা। আমির খান তাকে কথা দিয়েছিলেন হজে নিয়ে যাবেন। ঠিকই শুক্রবার সন্ধ্যায় তিনি মাকে নিয়ে চলে গিয়েছেন সৌদি আরবে। আর দ্বিতীয় মা মায়া রামানি। ৮০ বছর বয়সী। তাকে একটি সান্তাক্রুজে ভিএন দেশাই হাসপাতালে গত ৩ মাস ফেলে রেখেছিল তার সন্তানেরা। এর মধ্যে তারা তার খোঁজও নেয়নি। আরও কঠিন কথা হলো- হাসপাতালে যাওয়ার আগে মায়া রামানি ছিলেন এক বৃদ্ধনিবাসে। বিহারের ওই বৃদ্ধনিবাসে তিনি থেকেছেন ৪টি মাস। এ সময়ে পড়ে গিয়ে বাম হাতে ক্ষত দেখা দেয়। সেই ক্ষত নিয়ে তিনি ভর্তি হন ওই হাসপাতালে। মায়া রামানির অভিযোগ- ছেলেরা তাকে অস্বীকার করেছে। তাকে তাদের আর কোন প্রয়োজন নেই। এ কথা মুম্বইয়ের একটি পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর তা তার ছেলেদের নজরে পড়েছে। এরপর তাদের টনক নড়েছে অথবা বলা যায় মানসম্মান বাঁচিয়ে রাখার প্রেরণা থেকে তারা ওই হাসপাতাল থেকে মাকে নিয়ে গিয়েছেন বাসায়। মেডিকেল সোশ্যাল ওয়ার্কার নিশিগন্ধা ভান্ডারি বলেছেন, শুক্রবার বিকালে তার ছেলেরা হাসপাতালে উপস্থিত হন। তারা তাকে অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে বাসায় নিয়ে গিয়েছেন। তবে হাসপাতালের এক কর্মচারী বলেছেন, এ সময় মায়া রামানির দু’ছেলে নরেন্দ্র ও উমেশ তাদের ধমকিয়েছে। জানতে চেয়েছে সাংবাদিকরা কিভাবে তার মায়ের এ খবর জানতে পারল। মায়া রামানির ছেলেদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তারা ভবিষ্যতে তাদের মাকে নিয়ে কি পরিকল্পনা করছেন। জবাবে একজন বলেন, তারা তাকে বেলাপুরে আরেকটি বৃদ্ধনিবাসে পাঠিয়ে দেবেন। তাকে দেখাশোনা করার জন্য শোভা মুলিয়া নামের সার্বক্ষণিক একজন সেবিকা রেখে দিয়েছিলেন তারা। তার বকেয়া পাওনাও মিটিয়ে দেয়া হচ্ছে।

মাকে দেয়া কথা রাখলেন আমির খান




মাকে দেয়া কথা রাখলেন বলিউডের আলোচিত নায়ক আমির খান। তিনি মা জিনাত হোসেনকে কথা দিয়েছিলেন- এ বছর তাকে হজে নিয়ে যাবেন। তার কথার নড়চড় হয়নি। আমির খান তার মাকে নিয়ে ঠিকই পবিত্র হজব্রত পালন করতে সৌদি আরব চলে গেছেন। তারা শুক্রবার রাতে একটি ফ্লাইটে করে যাত্রা শুরু করেন। এজন্যই তিনি ‘ধুম-৩’ এর শুটিংয়ের টাইট শিডিউল রক্ষা করে দেশে ফিরে আসেন বৃহস্পতিবার। তারপর এক্সেল এন্টারটেইনমেন্টের প্রডাকশন ‘তালাশ’ নামের একটি সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এটি তার আসন্ন টেলিভিশন শো। ব্যস্ততার মাঝেও এসব শেষ করে তিনি দায়িত্ববান ছেলের মতো মাকে নিয়ে পবিত্র মক্কার উদ্দেশে ১৪ দিনের যাত্রা করেন।
পরিবারের আরও ৮ সদস্য এবং একজন মাওলানাও সঙ্গে রয়েছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া। এতে বলা হয়, তিনি বায়তুল্লাহ’র আল খালিদ ট্যুরস-এ একটি হজ প্যাকেজ বুকিং দিয়েছিলেন। তার এই প্যাকেজের নাম ছিল প্লাটিনাম প্যাকেজ। এর অধীনে তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা হজের পবিত্র স্থাপনাসমূহের কাছাকাছি হোটেলে অবস্থান করবেন। সে জন্য টুইন-শেয়ারিং রুম ভাড়া নিয়েছেন। এতে খরচ পড়বে ৬ লাখ ৬৫ হাজার রুপি। এর বাইরে যদি কোন বাড়তি সুবিধা চান তাহলে অর্থ খরচ করলেই পেয়ে যাবেন সব। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, আমির খান ও তার দল মক্কা শরিফে হোটেল আল মাসায় ও মদিনায় হোটেল এলাফ তাইবাতে অবস্থান করবেন। এ দুটি হোটেলই চার তারকা। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, মাকে নিয়ে হজ করছেন আমির খান। এর চেয়ে সৌভাগ্য আর কি হতে পারে! এটাই আমির খানের প্রথম হজ। ওই রিপোর্টে বলা হয়, শুক্রবার মুম্বইয়ের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে সৌদি এয়ারলাইন্সের সরাসরি ফ্লাইটে তারা মুম্বই ত্যাগ করেন। ২২শে অক্টোবর তারা মিনার উদ্দেশে যাত্রা করবেন। ২৬শে অক্টোবর মক্কা শরীফে তাওয়াফই জিয়ারত করবেন। ২৯শে অক্টোবর ফিরে যাবেন মদিনা। সেখান থেকে ২রা নভেম্বর তারা দেশে ফিরবেন।

Thursday, October 18, 2012

Man Arrested in New York Fed Bomb Plot

 A Bangladeshi man with alleged al-Qaeda links was arrested in New York on charges of trying to use a 1,000 pound bomb to destroy the city's Federal Reserve building.
Quazi Mohammad Rezwanul Ahsan Nafis, 21, was arrested in Manhattan after he tried to detonate what he thought was a live bomb, but was actually a dummy provided in a sting operation, federal prosecutors in Brooklyn said.

Nafis traveled to the United States in January 2012 "for the purpose of conducting a terrorist attack on US soil," the federal prosecutor's office in Brooklyn said in a statement.

"Nafis, who reported having overseas connections to Al Qaeda, attempted to recruit individuals to form a terrorist cell inside the United States," the prosecutor's office said.

"Nafis also actively sought out Al Qaeda contacts within the United States to assist him in carrying out an attack. Unbeknownst to Nafis, one of the individuals he attempted to recruit was actually a source for the FBI."

Nafis allegedly wrote a statement claiming responsibility for his planned attack in which he said he wanted to "destroy America" and referred to slain al-Qaeda founder Osama bin Laden as "beloved."

He has been charged with attempting to use a weapon of mass destruction and attempting to support Al Qaeda.

Speaking from the family's home in Dhaka, a relative of Nafis said Thursday they had spoken to him only hours before his arrest on Wednesday and even discussed a possible bride for him.

"We heard the news this morning. Everyone is crying here," the 21-year-old's brother-in-law, who would only give his first name Arik, told AFP.

"Nafis never showed any form of radicalisation when he was in Bangladesh. He said prayers five times a day and used to read the holy Koran every day."

The relative said that Nafis had moved to the United States last year with one of his uncles and had originally gone to study at a university in Missouri but he later moved to New York.

FBI acting assistant director Mary Galligan said the attempt to "destroy a landmark building and kill or maim untold numbers of innocent bystanders is about as serious as the imagination can conjure."

But the suspect never posed an immediate risk because two people he thought were his accomplices "were actually an FBI source and an FBI undercover agent."

The Federal Reserve building, part of the network that makes up the US central bank, houses one of the world's largest gold deposits, consisting mostly of bullion belonging to other countries.
The criminal complaint alleges that Nafis had proposed several other possible targets, including the nearby New York Stock Exchange and an unnamed high-ranking US official.

The actual plot appeared to go forward smoothly for the alleged bomber, since every step of the way he was being helped by the undercover agents.

Early Wednesday, Nafis and an agent went by van to a warehouse in New York, prosecutors said, and the defendant said he was ready to do a suicide attack if his initial plan was thwarted.

He then assembled the bomb inside the van with phony explosives taken from the warehouse, the complaint says.

The agent and Nafis then drove to the New York Federal Reserve Bank, with Nafis finishing preparations to the fake bomb, while measures were taken among law enforcement bodies to make sure the vehicle was not stopped prematurely.

Once at the bank, Nafis recorded a "video statement to the American public" in which he allegedly said: "'We will not stop until we attain victory or martyrdom.'"
Only then Nafis discovered that his alleged bomb was a dud.

"Nafis then repeatedly, but unsuccessfully, attempted to detonate the bomb, which had been assembled using the inert explosives provided by the undercover agent," prosecutors said. He was arrested.

Loretta Lynch, US Attorney for the eastern district of New York, said: "The defendant came to this country intent on conducting a terrorist attack on US soil. The defendant thought he was striking a blow to the American economy.

"He thought he was directing confederates and fellow believers. At every turn, he was wrong, and his extensive efforts to strike at the heart of the nation's financial system were foiled."

Wednesday, October 10, 2012

আবারও বাংলাদেশকে কুৎসিত গাল দিলেন তসলিমা



আবারও বাংলাদেশকে কুৎসিত ভাষায় গাল দিলেন বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। গতকাল টুইটার-এ তিনি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশে আমার নামে যে কেউ যা খুশি লিখতে ও প্রকাশ করতে পারে! এমনি ভয়ংকর কুত্তির বাচ্চা এই দেশ। উল্লেখ্য, এর আগেও তসলিমা নাসরিন বাংলাদেশকে ‘জারজ’ বলে গাল দিয়েছেন।

অ্যাসাঞ্জের সঙ্গে লেডি গাগার ৫ ঘণ্টা



জনপ্রিয় পপ-তারকা লেডি গাগা ও সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ (৪১) একসঙ্গে দীর্ঘ ৫ ঘণ্টা কাটালেন। পশ্চিম লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেয়া অ্যাসাঞ্জের সঙ্গে এক নৈশভোজে অংশ নেন গাগা। মূলত: অ্যাসাঞ্জের সঙ্গে দেখা করতেই লেডি গাগা সেখানে গিয়েছিলেন। গতকাল স্থানীয় সময় সন্ধ্যে ৭টার দিকে লেডি গাগা ইকুয়েডর দূতাবাসে উপস্থিত হন। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি সেখানে নৈশভোজেও অংশ নিয়েছিলেন। সুইডেনে হস্তান্তর এড়াতে গত ১৯শে জুন অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন। সুইডেনের আদালতে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির মামলা রয়েছে। অ্যাসাঞ্জের আশঙ্কা তাকে সুইডেনে হস্তান্তর করা হলে, সেখান থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আবার যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে।

১৪ বছর বয়সী মানবাধিকার কর্মীকে গুলি




মালালাই ইউসুফজাই নামের মাত্র ১৪ বছর বয়সী এক মানবাধিকার কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়েছে পাকিস্তানের সোয়াত ভ্যালিতে। মালালাই মেয়েদের শিক্ষার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য ক্যাম্পেইন করতো। বিবিসি জানিয়েছে, গতকাল স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার সময় সোয়াত উপত্যকার মূল শহর মিঙ্গোরায় তাকে গুলি করা হয়। ২০০৯ সালে তার ডায়েরি ‘লাইফ আন্ডার তালেবান’ মিডিয়ায় প্রকাশ হওয়ার পর আন্তর্জাতিক শান্তি পদকের জন্য মনোনীত হয় মালালাই। প্রাথমিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, মালালাই ও তার সঙ্গে থাকা মেয়েটি এখন বিপদমুক্ত। সোয়াত উপত্যাকায় যখন তালেবানরা তাদের শাসন কায়েম করে তখন মাত্র ১১ বছর বয়স মালালাইয়ের। ২০০৯ সালের সে সময় তালেবানরা মেয়েদের স্কুলগুলো বন্ধ করে দেয়। তখন বিবিসি উর্দু বিভাগে লেখা ডায়েরিতে তালেবান শাসনের কারণে তাদের ভোগান্তির কথা তুলে ধরে মালালাই। তারপর তালেবানদের সেনাবাহিনী সরিয়ে দিলে সাহসের জন্য তাকে আন্তর্জাতিক শান্তি পদকের জন্য মনোনীত করা হয়। মালালাই তখন বলেছিল, মেয়েরা স্কুলে যেতে ভয়ে থাকে, কখন তালেবান তাদের মুখে এসিড ছুড়ে মারে, কখন তাদের অপহরণ করে নিয়ে যায়। ফলে স্কুলে যাওয়ার সময় ইউনিফর্ম না পরে সাধারণ পোশাক পরে যেতো তারা। ছাত্রী না বোঝানোর জন্য বই চাদরের ভেতরে লুকিয়ে রাখত তারা। দেশের জন্য কাজ করত। তখন আইন নিয়ে পড়াশোনা করার কথা বলেছিল মালালাই। ওদিকে তাকে গুলি করার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তানের তালেবানরা।

মগজ খেকো অ্যামিবা


 অ্যামিবার শিকার হয়ে গত ৬ মাসে পাকিস্তানের করাচিতে মারা গেছেন ১০ জন। এর জন্য যে অ্যামিবাকে দায়ী করা হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার নাম দিয়েছে ‘মগজ খেকো’ অ্যামিবা। এ অ্যামিবাটির বৈজ্ঞানিক নাম নাইজেলরিয়া ফ্লাওয়ারি। এটি দূষিত পানির মাধ্যমে ছড়ায়। পানির মাধ্যমে নাক দিয়ে তা ঢুকে যায় মস্তিষ্কে। তারপর সে মানুষের স্নায়ুতন্ত্রের বিরুদ্ধে কাজ করতে থাকে। ধ্বংস করে দেয় স্নায়ু তন্ত্রকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বলা হয়েছে, এ ধরনের অ্যামিবার বসবাস নদী, পুকুর, হ্রদ ও ঝরণার পানিতে। শিল্প কারখানার উষ্ণ পানি জমে এমন স্থানেরও এদের উপস্থিতি পাওয়া যায়। এর সংক্রমণে করাচিতে ১০ জন মারা যাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা মুসা খান। তিনি বলেন, এ অ্যামিবার সংক্রমনের উপসর্গগুলো তাৎক্ষণিকভাবে বোঝা যায় না। আস্তে আস্তে মাথাব্যথা, জ্বর ও পেটব্যাথা হতে থাকে।

তেলাপোকা খাওয়া প্রতিযোগিতা

বিশ্বে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে নানা বিচিত্র ঘটনা। এমনই একটি ঘটনার কথা বলছি। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় আয়োজন করা হয়েছিল তেলাপোকা খাওয়া প্রতিযোগিতা। এতে এডওয়ার্ড আর্চবোল্প নামে এক ব্যক্তি তেলাপোকা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার আগে তিনি কয়েক ডজন তেলাপোকা গলদকরণ করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি মারা যান। শুক্রবার এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছিল। এতে অংশ নেন ৩০ প্রতিযোগী। তবে তাদের মধ্যে অন্য কেউ অসুস্থ হননি।

Tuesday, October 9, 2012

Physics Nobel goes to Serge Haroche and David Wineland


(Serge Haroche (l) is based at the College de France and David Wineland is based at the US National Institute for Standards and Technology)
This year's Nobel prize in physics has been awarded to two researchers for their work with light and matter at the most fundamental level.
Serge Haroche of France and David Wineland of the US will share the prize, worth 8m Swedish kronor (£750,000; $1.2m).
Their "quantum optics" work deals with single photons and ions, the basic units of light and matter.
It could lead to advanced modes of communication and computation.
The Nobel citation said the award was for "ground-breaking experimental methods that enable measuring and manipulation of individual quantum systems".
Light and matter, when the minuscule scales of single particles are reached, behave in surprising ways in a part of physics known as quantum mechanics.
Working with light and matter on this level would have been unthinkable before the pair developed solutions to pick, manipulate and measure photons and ions individually, allowing an insight into a microscopic world that was once just the province of scientific theory.

Start Quote

I was lucky - I was in the street and passing near a bench, so I was able to sit down immediately”
Serge Haroche
Their work has implications for light-based clocks far more precise than the atomic clocks at the heart of the world's business systems, and quantum computing, which may - or may not - revolutionise desktop computing as we know it.
But for physicists, the import of the pair's techniques is outlined in a layman's summary on the Nobel site: they preserve the delicate quantum mechanical states of the photons and ions - states that theorists had for decades hoped to measure in the laboratory, putting the ideas of quantum mechanics on a solid experimental footing.
Those include the slippery quantum mechanical ideas of "entanglement" - the seemingly ethereal connection between two distant particles that underpins much work on the "uncrackable codes" of quantum cryptography - and of "decoherence", in which the quantum nature of a particle slowly slips away through its interactions with other matter.
The prize is the second in quantum optics in recent years; the theory behind decoherence formed part of 2005's Nobel physics prize citation.
'Overwhelming' Prof Haroche was reached by phone from the press conference. He had been told he had won just 20 minutes before telling reporters: "I was lucky - I was in the street and passing near a bench, so I was able to sit down immediately.
Ion trap Dr Wineland's work uses an "ion trap" in which charged particles are tested using light
"I was walking with my wife going back home and when I saw the... Swedish code, I realised it was real and it's, you know, really overwhelming."
Prof Sir Peter Knight of the UK's Institute of Physics, said: "Haroche and Wineland have made tremendous advances in our understanding of quantum entanglement, with beautiful experiments to show how atomic systems can be manipulated to exhibit the most extraordinary coherence properties."
The Nobel prizes have been given out annually since 1901, covering the fields of medicine, physics, chemistry, literature, peace and economics.
Speculation had been rife, in light of the discovery of the Higgs boson announced in July, that Peter Higgs or his colleagues may have been in the running for the prize, but historically the prizes tend to honour discoveries after a period of years.
The first-ever Nobel prize in physics was awarded to Wilhelm Roentgen of Germany for his discovery of X-rays, and with this year's winners the total number of recipients has reached 194.
On Monday, the 2012 prize for medicine or physiology was awarded to John Gurdon from the UK and Shinya Yamanaka from Japan for changing adult cells into stem cells, which can become any other type of cell in the body.
This year's chemistry prize will be announced on Wednesday, with the literature and peace prizes to be awarded later in the week.

Sunday, October 7, 2012

Birthdays of Nobel laurets

Jimmy Carter
2002, The Nobel Peace Prize
Jimmy Carter
BORN: 1924-10-01
Aaron Ciechanover
2004, The Nobel Prize in Chemistry
Aaron Ciechanover
BORN: 1947-10-01
Andre Geim
2010, The Nobel Prize in Physics
Andre Geim
BORN: 1958-10-01
Sir William Ramsay
1904, The Nobel Prize in Chemistry
Sir William Ramsay
BORN: 1852-10-02
DEAD: 1916-07-23
Cordell Hull
1945, The Nobel Peace Prize
Cordell Hull
BORN: 1871-10-02
DEAD: 1955-07-23
Lord (Alexander R.) Todd
1957, The Nobel Prize in Chemistry
Lord (Alexander R.) Todd
BORN: 1907-10-02
DEAD: 1997-01-10
Christian de Duve
1974, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Christian de Duve
BORN: 1917-10-02
Carl von Ossietzky
1935, The Nobel Peace Prize
Carl von Ossietzky
BORN: 1889-10-03
DEAD: 1938-05-04
Charles J. Pedersen
1987, The Nobel Prize in Chemistry
Charles J. Pedersen
BORN: 1904-10-03
DEAD: 1989-10-26
James M. Buchanan Jr.
1986, The Sveriges Riksbank Prize in Economic Sciences in Memory of Alfred Nobel
James M. Buchanan Jr.
BORN: 1919-10-03
Vitaly L. Ginzburg
2003, The Nobel Prize in Physics
Vitaly L. Ginzburg
BORN: 1916-10-04
DEAD: 2009-11-08
Kenichi Fukui
1981, The Nobel Prize in Chemistry
Kenichi Fukui
BORN: 1918-10-04
DEAD: 1998-01-09
Kurt Wüthrich
2002, The Nobel Prize in Chemistry
Kurt Wüthrich
BORN: 1938-10-04
Peyton Rous
1966, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Peyton Rous
BORN: 1879-10-05
DEAD: 1972-02-16
René Cassin
1968, The Nobel Peace Prize
René Cassin
BORN: 1887-10-05
DEAD: 1976-02-20
Reinhard Selten
1994, The Sveriges Riksbank Prize in Economic Sciences in Memory of Alfred Nobel
Reinhard Selten
BORN: 1930-10-05
Ernest Thomas Sinton Walton
1951, The Nobel Prize in Physics
Ernest Thomas Sinton Walton
BORN: 1903-10-06
DEAD: 1995-06-25
Riccardo Giacconi
2002, The Nobel Prize in Physics
Riccardo Giacconi
BORN: 1931-10-06
Mario R. Capecchi
2007, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Mario R. Capecchi
BORN: 1937-10-06
Niels Henrik David Bohr
1922, The Nobel Prize in Physics
Niels Henrik David Bohr
BORN: 1885-10-07
DEAD: 1962-11-18
Desmond Mpilo Tutu
1984, The Nobel Peace Prize
Desmond Mpilo Tutu
BORN: 1931-10-07
Sir Harold W. Kroto
1996, The Nobel Prize in Chemistry
Sir Harold W. Kroto
BORN: 1939-10-07
Otto Heinrich Warburg
1931, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Otto Heinrich Warburg
BORN: 1883-10-08
DEAD: 1970-08-01
Rodney R. Porter
1972, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Rodney R. Porter
BORN: 1917-10-08
DEAD: 1985-09-06
Jens C. Skou
1997, The Nobel Prize in Chemistry
Jens C. Skou
BORN: 1918-10-08
César Milstein
1984, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
César Milstein
BORN: 1927-10-08
DEAD: 2002-03-24
Hermann Emil Fischer
1902, The Nobel Prize in Chemistry
Hermann Emil Fischer
BORN: 1852-10-09
DEAD: 1919-07-15
Max von Laue
1914, The Nobel Prize in Physics
Max von Laue
BORN: 1879-10-09
DEAD: 1960-04-23
Sir Peter Mansfield
2003, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Sir Peter Mansfield
BORN: 1933-10-09
Jody Williams
1997, The Nobel Peace Prize
Jody Williams
BORN: 1950-10-09
Fridtjof Nansen
1922, The Nobel Peace Prize
Fridtjof Nansen
BORN: 1861-10-10
DEAD: 1930-05-13
Ivo Andric
1961, The Nobel Prize in Literature
Ivo Andric
BORN: 1892-10-10
DEAD: 1975-03-13
Claude Simon
1985, The Nobel Prize in Literature
Claude Simon
BORN: 1913-10-10
DEAD: 2005-07-06
Yves Chauvin
2005, The Nobel Prize in Chemistry
Yves Chauvin
BORN: 1930-10-10
Harold Pinter
2005, The Nobel Prize in Literature
Harold Pinter
BORN: 1930-10-10
DEAD: 2008-12-24
Gerhard Ertl
2007, The Nobel Prize in Chemistry
Gerhard Ertl
BORN: 1936-10-10
Friedrich Bergius
1931, The Nobel Prize in Chemistry
Friedrich Bergius
BORN: 1884-10-11
DEAD: 1949-03-30
François Mauriac
1952, The Nobel Prize in Literature
François Mauriac
BORN: 1885-10-11
DEAD: 1970-09-01
Arthur Harden
1929, The Nobel Prize in Chemistry
Arthur Harden
BORN: 1865-10-12
DEAD: 1940-06-17
Eugenio Montale
1975, The Nobel Prize in Literature
Eugenio Montale
BORN: 1896-10-12
DEAD: 1981-09-12
Le Duc Tho
1973, The Nobel Peace Prize
Le Duc Tho
BORN: 1911-10-14
DEAD: 1990-10-13
Raymond Davis Jr.
2002, The Nobel Prize in Physics
Raymond Davis Jr.
BORN: 1914-10-14
DEAD: 2006-05-31
Peter C. Doherty
1996, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Peter C. Doherty
BORN: 1940-10-15
David Trimble
1998, The Nobel Peace Prize
David Trimble
BORN: 1944-10-15
Sir Austen Chamberlain
1925, The Nobel Peace Prize
Sir Austen Chamberlain
BORN: 1863-10-16
DEAD: 1937-03-16
Eugene Gladstone O'Neill
1936, The Nobel Prize in Literature
Eugene Gladstone O'Neill
BORN: 1888-10-16
DEAD: 1953-11-27
Günter Grass
1999, The Nobel Prize in Literature
Günter Grass
BORN: 1927-10-16
Henri Bergson
1927, The Nobel Prize in Literature
Henri Bergson
BORN: 1859-10-18
DEAD: 1941-01-04
Miguel Angel Asturias
1967, The Nobel Prize in Literature
Miguel Angel Asturias
BORN: 1899-10-19
DEAD: 1974-06-09
Subramanyan Chandrasekhar
1983, The Nobel Prize in Physics
Subramanyan Chandrasekhar
BORN: 1910-10-19
DEAD: 1995-08-21
Jean Dausset
1980, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Jean Dausset
BORN: 1916-10-19
DEAD: 2009-06-06
Craig C. Mello
2006, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Craig C. Mello
BORN: 1960-10-19
James Chadwick
1935, The Nobel Prize in Physics
James Chadwick
BORN: 1891-10-20
DEAD: 1974-07-24
Christiane Nüsslein-Volhard
1995, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Christiane Nüsslein-Volhard
BORN: 1942-10-20
Elfriede Jelinek
2004, The Nobel Prize in Literature
Elfriede Jelinek
BORN: 1946-10-20
Wolfgang Ketterle
2001, The Nobel Prize in Physics
Wolfgang Ketterle
BORN: 1957-10-21
Ivan Alekseyevich Bunin
1933, The Nobel Prize in Literature
Ivan Alekseyevich Bunin
BORN: 1870-10-22
DEAD: 1953-11-08
Clinton Joseph Davisson
1937, The Nobel Prize in Physics
Clinton Joseph Davisson
BORN: 1881-10-22
DEAD: 1958-02-01
George Wells Beadle
1958, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
George Wells Beadle
BORN: 1903-10-22
DEAD: 1989-06-09
Doris Lessing
2007, The Nobel Prize in Literature
Doris Lessing
BORN: 1919-10-22
Felix Bloch
1952, The Nobel Prize in Physics
Felix Bloch
BORN: 1905-10-23
DEAD: 1983-09-10
Il´ja Mikhailovich Frank
1958, The Nobel Prize in Physics
Il´ja Mikhailovich Frank
BORN: 1908-10-23
DEAD: 1990-06-22
Robert A. Mundell
1999, The Sveriges Riksbank Prize in Economic Sciences in Memory of Alfred Nobel
Robert A. Mundell
BORN: 1932-10-24
Pierre-Gilles de Gennes
1991, The Nobel Prize in Physics
Pierre-Gilles de Gennes
BORN: 1932-10-24
DEAD: 2007-05-18
Klas Pontus Arnoldson
1908, The Nobel Peace Prize
Klas Pontus Arnoldson
BORN: 1844-10-27
DEAD: 1916-02-20
Theodore Roosevelt
1906, The Nobel Peace Prize
Theodore Roosevelt
BORN: 1858-10-27
DEAD: 1919-01-06
Richard Laurence Millington Synge
1952, The Nobel Prize in Chemistry
Richard Laurence Millington Synge
BORN: 1914-10-28
DEAD: 1994-08-18
Baruj Benacerraf
1980, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Baruj Benacerraf
BORN: 1920-10-29
DEAD: 2011-08-02
Ellen Johnson Sirleaf
2011, The Nobel Peace Prize
Ellen Johnson Sirleaf
BORN: 1938-10-29
Dickinson W. Richards
1956, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Dickinson W. Richards
BORN: 1895-10-30
DEAD: 1973-02-23
Gerhard Domagk
1939, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Gerhard Domagk
BORN: 1895-10-30
DEAD: 1964-04-24
Ragnar Granit
1967, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Ragnar Granit
BORN: 1900-10-30
DEAD: 1991-03-12
Daniel Nathans
1978, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Daniel Nathans
BORN: 1928-10-30
DEAD: 1999-11-16
Leland H. Hartwell
2001, The Nobel Prize in Physiology or Medicine
Leland H. Hartwell
BORN: 1939-10-30
Theodor W. Hänsch
2005, The Nobel Prize in Physics
Theodor W. Hänsch
BORN: 1941-10-30
Johann Friedrich Wilhelm Adolf von Baeyer
1905, The Nobel Prize in Chemistry
Johann Friedrich Wilhelm Adolf von Baeyer
BORN: 1835-10-31
DEAD: 1917-08-20
John A. Pople
1998, The Nobel Prize in Chemistry
John A. Pople
BORN: 1925-10-31
DEAD: 2004-03-15