সবচেয়ে কম বয়সী বিলিয়নিয়ার ফেসবুকের
প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জোকারবার্গ হঠাৎ বিয়ে করে সারপ্রাইজ দিয়েছেন তার
বন্ধুমহলকে। একই সঙ্গে বিশ্ব মিডিয়া আলোচনায় স্থান করে নিয়েছে
জোকারবার্গ-প্রিসিলা জুটি। তারা এখন হানিমুন করতে রয়েছেন ইতালিতে। সেখানে
তাদেরকে দেখা গেছে ইয়াট ভাড়া করে তাতে নীল পানির ওপর আনন্দ করতে।
দীর্ঘদিনের প্রেমিকাকে বিয়ে করে এখন যেন আনন্দের হাওয়ায় ভাসছেন জোকারবার্গ।
তার খুশির কোন সীমা নেই। তবে এ পর্যায়ে আসতে অনেক পথ পাড়ি দিতে হয়েছে
প্রিসিলা চ্যানকে। করতে হয়েছে অনেক সংগ্রাম। চায়নিজ বাবা ও ভিয়েতনামি মায়ের
সন্তান প্রিসিলা চ্যানের আমেরিকার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করাটা ছিল অনেক
কষ্টের। এক্ষেত্রে তার বাবা-মাও অনেক সংগ্রাম করেছেন মেয়েকে প্রতিষ্ঠিত
করতে। প্রিসিলার বাবা ডেনিশ চ্যান (৪৭) ছিলেন একটি শরণার্থী ক্যাম্পে।
সেখান থেকে পরিবারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান ১৯৭০ সালে। স্বপ্নের
বাস্তবায়ন করতে ডেনিশ চ্যান দৈনিক ১৮ ঘণ্টা করে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করেন।
নিজের প্রথম সন্তান প্রিসিলার মার্কিন স্বপ্নপূরণ করতে অনেক কষ্টে সেখানে
একটি চায়নিজ রেস্টুরেন্ট খোলেন। একই উদ্দেশে প্রিসিলার মা ইভো নিও দৈনিক
অনেক সময় কাজ করতেন বোস্টনের টেস্টি অব এশিয়াতে। ফলে প্রিসিলাকে থাকতে হতো
তার দাদীর সঙ্গে। তার চায়নিজ দাদী আবার কোন ইংরেজি জানতেন না। প্রিসিলার
জীবনে তার দাদীর যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। তিনিই ছিলেন তার মানসিক সাপোর্ট। সব
কাজের সহায়ক শক্তি ও প্রেরণা। প্রিসিলাকে ভর্তি করা হয় বোস্টনের পাশের
শ্রমজীবী শ্রেণীর শহর কুইন্সির রাষ্ট্রচালিত কুইন্সি হাইস্কুলে। খুব ছোট
বয়সেই তার মেধা ও অধ্যবসায় পরিস্ফূটিত হয়ে ওঠে। প্রিসিলার সায়েন্স শিক্ষক ও
টেনিস কোচ পিটার সোয়ানসন বলেন, ১৩ বছর বয়সে সে আমাকে বলেছিল, হার্ভার্ড
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে হলে আমাকে কি করতে হবে? সোয়ানসন ডেইলি মেইলকে বলেছেন,
আমার শিক্ষকতা জীবনে এতটুকু বয়সে এমন প্রশ্ন আমাকে খুব কমই করেছে কেউ।
প্রিসিলা জানতো সে কি চায়। এমনকি ১ ভাগ সম্ভাবনাকেও হাতছাড়া করেনি সে। সে
জানতো হার্ভার্ড ছাড়া পড়তে হলে তার বায়োডাটা ভারি থাকতে হবে। এজন্য ১ ভাগ
রিকোয়্যারমেন্ট অর্জন করতে টেনিসে যোগ দেন প্রিসিলা। খুব বেশি পড়াশোনা
করতেন তিনি। এজন্য যে কোন ত্যাগ স্বীকারে সব সময় ছিল সে প্রস্তুত। তিনি
বলেন, একরার প্রিসিলা তাকে তাদের রেস্টুরেন্টে ফ্রি খাওয়ার একটি ভাউচার
উপহার দেয়। ফলে তিনি তাদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার সংগ্রাম
সম্পর্কে ধারণা পান। হার্ভার্ডের ব্যাপারে খুবই উৎসাহী ছিলেন প্রিসিলা
এজন্য ভার্সিটিকে আকৃষ্ট করতে সব কিছুই করেন তিনি। যখন সে হার্ভার্ডে ভর্তি
হয় তারপর আমাকে মুচকি হেসে এসে কানে কানে বলেছিল আমি আপনাকে বলেছিলাম আমি
হার্ভার্ডে পড়বো বলেছেন সোয়ানসন। তিনি জানান, গত বছর প্রিসিলা ও তার
বর্তমান স্বামী জোকারবার্গকে তিনি দেখতে গিয়েছিলেন ক্যালিফোর্নিয়া তাদের
তিন কোটি ৫০ লাখ ডলারের ফ্ল্যাটে। তখন মার্ক জোকারবার্গ কিচেনে ছিলেন। তিনি
তার কম্পিউটারে কাজ করছিলেন। প্রিসিলা পরিচয় করিয়ে দেয়ার পর মুচকি হেসে
তিনি বলেছেন, সব গ্রেটম্যানের পেছনে একজন গ্রেটওমেন থাকেন। সোয়ানসন বলেন,
সবাই বলে জোকারবার্গকে বিয়ে করে প্রিসিলা লাকি। কিন্তু জোকারবার্গ জানেন
আসলে প্রিসিলাকে পেয়ে তিনি লাকি। তিনি বলেন, প্রিসিলা হলেন মার্কিন
স্বপ্নের সর্বশেষ উদাহরণ। তার বাবা-মা কিছুই না নিয়েই এখানে এসেছিলেন। আর
এখন তিনি নিজ চেষ্টায় বিলিয়নিয়ার হওয়া সবচেয়ে কম বয়সীর স্ত্রী। এর থেকে ভাল
আর কি হতে পারে। প্রিসিলা তার পরিবারের শিকড়ের সম্মান রক্ষা করেছেন। তার
অফিসিয়াল বায়োগ্রাফিতে উল্লেখ আছে কুইন্সি হাইস্কুল থেকে তিনি হার্ভার্ড
বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োলজি নিয়ে পড়াশোনা করেন। সেখানে এক পার্টিতে বাথরুমের
লাইনে তার জোকারবার্গের সঙ্গে পরিচয় ২০০৩ সালে। সম্প্রতি প্রিসিলা
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডাক্তারিতে গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেছেন।
ভবিষ্যতে শিশু রোগের ডাক্তার হতে চান তিনি।
Thursday, May 31, 2012
পুরুষের জন্য জন্মবিরতিকরণ পিল!
Wednesday, May 30, 2012
ভারতে ২১ লাখ রুপিতে গর্ভ ভাড়া
একটি সন্তানের মুখ দেখতে দম্পতিদের কতই না আকাঙ্খা! যাদের সন্তান নেই
অথবা সন্তান হয় নাÑ তারা বোঝেন একটি সন্তান না থাকার বেদনা। তাই তো সুদূর
বৃটেন থেকে এমন দম্পতিরা অথবা সিঙ্গেল লোকজন (যাদের বিয়ে হয়নি বা বিয়েতে
যাদের আপত্তি আছে) তারা একটি সন্তানের জনক বা জননী হতে ছুটে আসেন ভারতে।
এখানে এসে মায়েদের গর্ভ ভাড়া নেন। একটি সন্তানের জন্য ২১ লাখ রুপি পর্যন্ত
তারা গর্ভ ভাড়া নিয়ে থাকেন। বৃটেনে এ ভাবে গর্ভ ভাড়া নেয়া নিষিদ্ধ বলে তারা
ছুটে আসেন ভারতে। ভারতে এমন সেবা দেয়ার জন্য এখন ১০০০ ক্লিনিক আছে। তারা
বৃটিশ নর-নারীকে সন্তানের জন্য গর্ভ ভাড়া নিতে সহায়তা করে থাকে। এক্ষেত্রে
গড়ে তারা ২৫ হাজার পাউন্ড বা ২১ লাখ রুপিতে একটি গর্ভ ভাড়া নিয়ে থাকেন। গত
বছরে এভাবে ভারতে ভাড়া করা গর্ভে জন্ম নিয়েছে ২০০০ শিশু। তাই ভারতীয়
কর্তৃপক্ষ এখন বিশ্বাস করছে, গর্ভ ভাড়া বাণিজ্যে ভারত প্রতি বছর ১৫০ কোটি
পাউন্ড আয় করছে এবং এই ব্যবসাকে জরুরি ভিত্তিতে রেগুলেট করতে হবে। ভারতে
কোন মা যদি ডিম্বানু দান করেন এবং গর্ভ ভাড়া নেন তাহলে তাকে দেয়া হয় ৫
দশমিত ২ লাখ রুপি। এর মাধ্যমে ভারতে এসে বৃটিশ ব্যাংকার, সরকারি সিনিয়র
চাকরিজীবি, বহুজাতিক কোম্পানির নির্বাহীরা, এমনকি বৃটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য
সেবায় নিয়োজিতরা ভারতে এসে গর্ভ ভাড়া নিচ্ছেন।
নিউটনের ধাঁধা ৩৫০ বছর পর সমাধান করলো ১৬ বছরের শৌর্য
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ১৬ বছরের এক বিস্ময়-কিশোর শৌর্য রায়।
জার্মানির ড্রেসডেনে বসবাস। দীর্ঘ সাড়ে ৩শ’ বছরেরও বেশি সময় যে সমস্যার
সমাধান কেউ করতে পারেননি, তা পেরেছে ১৬ বছরের ওই কিশোর। বিজ্ঞানী স্যার
আইজ্যাক নিউটনের জটিল এক গাণিতিক সমস্যার সমাধান বের করে বিশ্বকে তাক
লাগিয়ে দিয়েছে সে। ৩৫০ বছরেরও বেশি আগে নিউটন বস্তুর গতি সংক্রান্ত দু’টি
মৌলিক প্রশ্ন রেখেছিলেন বিশ্ববাসীর সামনে। পৃথিবীর ওপর থেকে কঠিন কোন
বস্তুকে যদি সামনের দিকে পৃথিবীর সমান্তরালে ছোড়া হয়, কিছুক্ষণ পর ওই
বস্তুটি অভিকর্ষ বলের প্রভাবে মাটিতে নেমে আসে। তবে কঠিন বস্তুটির ওপর
প্রয়োগ করা বল ও অভিকর্ষের টান, দু’টো মিলিয়ে একটি মিশ্র-বল তৈরি হয়। এর
প্রভাবে কঠিন বস্তুটি খানিকটা বাঁকা বা তীর্যক পথে মাটিতে এসে পড়ে। আরও
জোরে বস্তুটিকে ছোড়া হলে, বস্তুটি মাটিতে আরও দূরে ও আরও বাঁকা পথে পড়ে।
এখানেই ধাঁধাটি রেখেছিলেন নিউটন। নিউটনের প্রশ্ন ছিল, ঠিক কোন গতিতে
বস্তুটি ছোড়া হলে, সেটি পৃথিবীতে গোল হয়ে ঘুরতে ঘুরতে মাটিতে ঠিক ছোড়ার
স্থান বরাবর পড়বে? আর মাটিতে আঘাত করার পর বস্তুটি কোন দিকে ছিটকে যাবে?
বছর কয়েক আগে বেশ উন্নত কম্পিটারের সাহায্যে এ প্রশ্ন দুটির সমাধান করতে
পেরেছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু তাও ছিল বেশ জটিল। কিন্তু কিশোর শৌর্য খুব
সহজেই অঙ্ক কষে গাণিতিক সমস্যা দুটির সমাধান করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে
বাঘা-বাঘা বিজ্ঞানীদের। শুধু তাই নয়। শৌর্যের বাতলে দেয়া পদ্ধতিতে সহজেই
হিসেব করে বের করা যাবে বস্তুটির গতিপথ। শৌর্যের পিতা একজন প্রকৌশলী। কাজের
সূত্রে চার বছর আগে কলকাতা থেকে জার্মানিতে পাড়ি দেয় শৌর্যের পরিবার।
জার্মান ভাষা জানতো না শৌর্য। আর এখন জার্মান ভাষায় পটু সে। একদিন স্কুল
থেকে ড্রেসডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল শৌর্য ও তার সহপাঠীদের।
সেখানে এক অধ্যাপক তাদের কাছে দাবি করলেন, কোন মানুষের পক্ষে নিউটনের এই
জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। কিন্তু অধ্যাপকের সে দাবি শৌর্য
মেনে নিতে পারেনি। তার ভাষায়, ‘আমি নিজেকে জিজ্ঞেস করলাম, কেন নয়? সব
কিছুরই উত্তর সম্ভব। এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়, এমনটা আমি বিশ্বাসই করলাম
না।’ মাত্র ৬ বছর বয়স থেকে জটিল সব গাণিতিক সমস্যার সমাধান করার চর্চা শুরু
করলো সে। তবে শৌর্যের দাবি, সে কোন ‘জিনিয়াস’ নয়। স্কুলে শৌর্যের অসাধারণ
প্রতিভা, বুদ্ধিমত্তা ও মেধা দেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে দুটি শ্রেণী ডিঙিয়ে
আরও ওপরের ক্লাসে পড়ার অনুমতি দেন।
বিড়ালপ্রেমে স্বামী-স্ত্রী’র তালাক
নিয়ম ভঙ্গের কথা স্বীকার করলেন ব্যারোনেস ওয়ারসি
পশ্চিমা স্টাইলে পোশাক পরায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যা
Wednesday, May 23, 2012
মৃত্যুর পর বেঁচে উঠলেন তিনি!
ওবামাকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানালেন বিলাওয়াল
সুন্দরী হওয়ার খেসারত
মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছি
মা আমি আকাশ ছুঁয়েছি
স্টাফ রিপোর্টার জানান, বেস ক্যাম্পে পৌঁছে উচ্ছ্বসিত নিশাত মাকে ফোন করে বললেন, মা আমি আকাশের কাছে গিয়েছিলাম। আবেগ আপ্লুত মা আসুরা মজুমদার জানতে চাইলেন, তুই কেমন আছিস মা? নিশু জবাব দিলেন, মা ভাল আছি, বেঁচে আছি তোমাদের দোয়ায় এবং দেশের মানুষের ভালবাসয়। তুষার ঝড়ের কবলে পড়েছিলাম, সামান্য আহতও হয়েছি তবে ফিরে এসেছি, সফল হয়েছি, বিশ্বের সবচেয়ে উচ্চ পর্বতের চূড়ায় উঠে বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়েছি। তোমরা বাড়ির সকলে কেমন আছো? গতকাল বেলা ২টার দিকে বেস ক্যাম্প থেকে মোবাইল ফোনে ঢাকায় মায়ের সঙ্গে কথা বলেন এভারেস্ট জয়ী প্রথম বাংলাদেশী নারী নিশাত মজুমদার। বেলা ১টার দিকে নিশাত মজুমদার এবং এমএ মুহিত ক্যাম্প ২ থেকে বেস ক্যাম্পে এসে পৌঁছান। নিশাত মজুমদারের মা আসুরা মজুমদার মানবজমিনকে বলেন, নিশাতের গলা বসে গেছে কথা বলতে পারছিল না। কথা বলতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। এভারেস্ট বিজয়ে নিশাত খুব খুশি। সে দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে, সকলের দোয়া চেয়েছে। আসুরা মজুমদার জানান, মুহিতের সঙ্গেও কথা হয়েছে। তারা ভাল আছে বলে মুহিত জানিয়েছে।
বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রাকিং ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা, ক্লাবের উপদেষ্টা ইনাম আল হক জানিয়েছেন বেলা ১টা ৪৫ মিনিটে তার সঙ্গে নিশাত ও মুহিতের কথা হয়েছে, বেস ক্যাম্পে পৌঁছে তারা ফোন করেছিল। ২৪ বা ২৫শে মে তারা বেস ক্যাম্প থেকে লুকলার উদ্দেশ্যে পায়ে হেঁটে যাত্রা শুরু করবেন। সেখান থেকে নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডু পৌঁছাতে আরও তিন দিন সময় লেগে যেতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ২৮শে মে নিশাত-মুহিত কাঠমাণ্ডু পৌঁছাতে পারেন। তিনি জানান, নিশাত-মুহিত এখন শারীরিকভাবে ভাল আছে তবে ফেরার পথে তারা তুষার ঝড়ের কবলে পড়েছিল। ঝড়ের কবলে পড়ে নিশাত সামান্য আহত হয়েছে কিন্তু অক্ষত অবস্থায় বেস ক্যাম্পে ফেরত এসেছে।
জানা গেছে, নিশাত-মুহিতের সঙ্গে ছিলেন নেপালি তিনজন শেরপা।
বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রাকিং ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ নুর মোহাম্মাদ মানবজমিনকে বলেন, বেলা ২টার দিকে নিশাত-মুহিত বেস ক্যাম্পে খাওয়া-দাওয়া করেছেন। তাকে ফোনে জানিয়েছেন ২৮শে মে নাগাদ তারা নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডুতে পৌঁছাতে পারেন তবে অনেক পথ পায়ে হেঁটে এসে লকুলা থেকে প্লেনে কাঠমাণ্ডুতে আসতে হবে, এখানে আবহাওয়া খারাপ থাকলে কাঠমাণ্ডুতে আসা দেরি হতে পারে।
নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার অধ্যাপক নিম চন্দ্র ভৌমিক জানিয়েছেন, নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাস সংবর্ধনা দেবে এভারেস্ট জয়ী বাংলাদেশের প্রথম নারী নিশাত মজুমদার এবং দ্বিতীয়বার এভারেস্ট জয়ী এমএ মুহিতকে। ২৮শে মে তাদের কাঠমাণ্ডুতে ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে। ২৮শে মে তারা ফিরলে ওই দিনই দূতাবাস তাদের সংবর্ধনা দেবে।
বাংলাদেশ থেকে নেপালে যাচ্ছে আগ্রহীরা। জানা গেছে, নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডুতে নিশাত-মুহিতকে সংবর্ধনা জানানোর জন্য নেপালে যাচ্ছে বাংলাদেশের অনেক আগ্রহী। এখন পর্যন্ত জানা গেছে, দ্বিতীয়বার এভারেস্ট বিজয়ী এমএ মুহিতের বোন সাংবাদিক বেবী যাচ্ছেন কাঠমাণ্ডুতে ভাইকে রিসিভ করতে, আরও যাচ্ছেন নিশাত ও মুহিতের হিমালয় অভিযানের স্পন্সর প্রতিষ্ঠান প্যারাগন গ্রুপের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান এবং সুইস বেকারির স্বত্বাধিকারী উলফত কাদের।
Tuesday, May 22, 2012
আইপিএল কেলেঙ্কারি খেলোয়াড়, বলিউড সেলিব্রেটিসহ আটক ১০০
যৌন ব্যবসা বলিউড অভিনেত্রী ও মডেল গ্রেপ্তার
যে বাড়িতে গোপনীয়তা নেই
Monday, May 21, 2012
সৌদি আরবে ২ পাকিস্তানির শিরশ্ছেদ
সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় এবার ২ পাকিস্তানির
শিরশ্ছেদ করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা দু’টি হত্যাকাণ্ডে দোষী
সাব্যস্ত হয়েছে। গতকাল এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া। সৌদি আরবের
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে এ কথা জানানো হয়। যে ২ পাকিস্তানির
শিরশ্ছেদ করা হয়েছে তারা হলেন বশির আফ্রিদি ও রাহমুল ওয়াহাব আবদুল্লাহ।
তারা দু’জনেই অন্য এক পাকিস্তানি নাগরিক মোহাম্মদ হাজিকে হত্যা করেছেন।
তারপর তার সবকিছু কেড়ে নেন। এছাড়া তারা হত্যা করেছেন অন্য এক নারীকে। অন্য
এক নারী হত্যার কারণও তারা। তবে এই দু’নারীর নাম ও তাদের পরিচয় প্রকাশ করা
হয়নি। এই শিরশ্ছেদের মধ্য দিয়ে এই বছর সৌদি আরবে মোট শিরশ্ছেদের সংখ্যা
দাঁড়ালো ২৮। বার্তা সংস্থা এএফপি’র হিসাব মতে, ২০১১ সালে সৌদি আরবে
শিরশ্ছেদ করা হয়েছে কমপক্ষে ৭৬ জনকে। তবে মানবাধিকার বিষয়ক গ্রুপ
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, এ সংখ্যা কমপক্ষে ৭৯। সৌদি আরবে ধর্ষণ,
স্বধর্ম ত্যাগ, সশস্ত্র ডাকাতি, মাদক পাচার, হত্যার মতো অপরাধে
মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
দিল্লিতে যৌন ব্যবসা, ৪ যুবতী আটক
নয়া দিল্লি পুলিশ যৌন বাণিজ্য চালানোর একটি চক্রকে হাতেনাতে আটক করেছে।
তারা দিল্লির রাজেন্দ্রনগর এলাকায় এই বাণিজ্যের জাল পেতেছিল। এ অভিযোগে
আটক করা হয়েছে চার যুবতীকে। এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। এতে বলা হয়েছে,
পুলিশ আটক করা ওই যুবতীদের বিষয়ে নজরদারি করছিল যে, তারা আইপিএল চলাকালে
কোন পাতানো ম্যাচের সঙ্গে জড়িত কিনা। এর এক পর্যায়ে তারা ধরা পড়ে। তাদের
মধ্যে দু’জনের বাড়ি দিল্লিতেই। তৃতীয়জনের বাড়ি নেপালে। তারা পুলিশকে
বলেছেন, সম্প্রতি তারা এ পেশায় এসেছেন। তাদের খদ্দেরের তালিকায় রয়েছেন উচ্চ
পর্যায়ের লোকজন।
বিলাসী জীবন থেকে খাদ্যের লাইনে
অর্থনৈতিক সঙ্কটে বিপর্যয়ের শেষ সীমায় গিয়ে পৌঁছেছে
গ্রিসের মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অবস্থা। নিজের দু’বেলা খাবার জোগাড় করা অসম্ভব
হয়ে পড়েছে তাদের। এমনকি সারা দিনে একবার নিজের খাবার জোগাড় করতে ব্যর্থ হয়ে
পড়েছে অনেক মানুষ। ফলে বেঁচে থাকার জন্য একবেলা খাবারের আশায় বিভিন্ন
চ্যারিটি সংস্থায় লাইন ধরতে বাধ্য হচ্ছেন অনেকে। সঙ্কটের কারণে বিপদে পড়া
এসব মানুষকে বেঁচে থাকার মতো অন্ন সুবিধা দিতে এগিয়ে এসেছে বিভিন্ন সংস্থা,
গির্জাসহ অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। এমনই একটি প্রতিষ্ঠান রাজধানী
এথেন্সের ‘স্যুপ কিচেন’। অসমর্থ মানুষদের বিনামূল্যে একধরনের তরল খাবার
দিয়ে আসছে তারা। এক সময় বিলাসী জীবনযাপন করা অনেকেই আসছেন সেখানে খাবার
সংগ্রহ করতে। লাইন দিয়ে খাবার নিয়ে চলে যাচ্ছেন অবনত মস্তকে। তবে নিজেদের
মর্যাদা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন তারা। মুখ খুলতে রাজি নয় সংবাদ মাধ্যমে।
একইসঙ্গে আইএমএফ ও ইউরোজোনের উদ্ধার পরিকল্পনাকেও ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান
করছেন জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করতে যাওয়া এসব মানুষেরা। এমনই এক
ভদ্রমহিলা এসেছেন ‘স্যুপ কিচেনে’। পরিপাটিভাবে সাজানো চুলের সঙ্গে রয়েছে
সানগ্লাস। সম্ভ্রান্ত ভদ্রমহিলা এক সময় বিলাসী জীবনযাপন করতেন বলে মনে হয়।
এক সময় হয়তো এথেন্সের সবচেয়ে দামি হোটেলে হতো তার লাঞ্চ ও ডিনার। কিন্তু
অর্থনৈতিক সঙ্কট আজ তাকে নিয়ে এসেছে চ্যারিটি সংস্থায় লাঞ্চ করার জন্য।
একটি প্লাস্টিকের পাত্রে বিনয়ের সঙ্গে স্যুপ নিলেন তিনি। সাংবাদিক তার ছবি
তুলছেন। এটা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে বিষয়টা ভেবে অনেকটা লজ্জায় তার মুখের
রঙ পাল্টে যায়। সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলতে অস্বীকার করে চলে যান তিনি। জীবন
যুদ্ধে একমাত্র মর্যাদা ছাড়া তার আর কিছুই নেই। স্যুপ কিচেনের একজন
স্বেচ্ছাসেবী বলেছেন, তিনি মাত্র কয়েক সপ্তাহ থেকে এখানে আসছেন। ফলে তিনি
স্বাভাবিক হননি এখনও। তিনি ছাড়াও সেখানে এমন মানুষের লাইন দীর্ঘ থেকে
দীর্ঘতর হচ্ছে। দিন দিন নতুন নতুন মানুষ বেঁচে থাকার তাগিদে নিজেকে সঁপে
দিতে বাধ্য হচ্ছে চ্যারিটি সংস্থার হাতে। এক সময় এসব জায়গায় খাবার নিতে
আসতো শুধু অভিবাসী, অবৈধ বিদেশী ও গৃহহীন শ্রেণীর মানুষ। কিন্তু এখন আসছেন
যুবক শ্রেণী, চাকরিজীবী ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষেরা। যতই দিন যাচ্ছে
বাড়ছে মানুষের সারি। এরা সচেতন যে তারা কর্মহীন, পেনশন কাটা ও দুর্নীতিবাজ
জাতি হিসেবে বহির্বিশ্বে নিজের দেশকে উপস্থাপন করছে। কিন্তু তারা তো নিয়মিত
কর দিতো। এখনও এথেন্সে জাঁকজমকপূর্ণ জীবন, উন্নত বিপণন কেন্দ্র সব কিছুই
চলছে দেশটিতে। গত তিন বছরে গ্রিসের চার ভাগের একভাগ ফার্ম বন্ধ হয়ে গেছে।
বেকার সমস্যা ২২ ভাগ এবং আরও বাড়ছে। নতুন করের হার বাড়ছে। তবে কমছে পেনশন ও
জনকল্যাণমূলক বাজেট। সেনথিয়া নামে একজন স্থানীয় সাংবাদিক বলছেন তিনি অনেক
ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়লেও এখনও স্ট্যাটাস ধরে রাখতে ভালোভাবে চলছেন। তবে এসব
বিষয়ে এথেন্সের ভাইস মেয়র ফটিস প্রোভাটাস বলছেন, এখানে চ্যারিটি সহায়তা যা
হচ্ছে সেটা কোন বড় প্রশ্ন নয়। একটি গ্রিক প্রবাদ আছে ‘নগর হচ্ছে গরিবদের
মা, তাই এটা আমাদের দায়িত্ব’। ‘স্যুপ কিচেন’-এর একজন স্বেচ্ছাসেবী
দিমিত্রিয়া বলেন, এখানে চাকরি চলে যাওয়া দম্পতিদের উপস্থিতি বাড়ছে।
Sunday, May 20, 2012
কেয়ামতের ভয়ে আত্মহত্যা!
বিক্রির জন্য নয় বাহরাইন!
৭৩ বছর বয়সে জাপানি নারীর এভারেস্ট বিজয়
Saturday, May 19, 2012
নতুন ফরাশি সরকারের গ্ল্যামার্সপূর্ণ মন্ত্রিসভা, প্রেসিডেন্ট ও মন্ত্রীদের বেতন কমানোর সিদ্ধান্ত
২০ পাউন্ডে ইচ্ছামতো খাবার তবে...
ফেসবুক স্ট্যাটাসের কারণে স্বামীকে ডিভোর্স
Thursday, May 17, 2012
fv‡jwii w`‡K †PvL mevi
d«v‡Ýi
bZzb †cÖwm‡W›U d«uv‡mvqv Ijuv‡`i †cÖwgKv fv‡jwi wUª‡qiI‡qjvi‡K wb‡q Av‡jvPbvi
†kl †bB| g½jevi Ijuv‡`i nvZ a‡i †cÖwm‡W‡›Ui Rb¨ wba©vwiZ evmfeb Gwjwm cÖvmv‡`
cÖ‡e‡ki c~e© gyn‚Z© †_‡KB Zvi w`‡K bRi mevi| wZwb †Kgb d¨vkb K‡ib| wK Ry‡Zv c‡ib|
Zvi Pzj †Kgb| ‡cÖwm‡W‡›Ui m‡½ wZwb weevn e܇b Ave× bb| cÖKv‡k wjf Uz‡M`vi
Ki‡Qb| d‡j weevn e܇b Ave× bv n‡j fv‡jwi‡K dv÷© †jwWi gh©v`v †`qv n‡e wKbv Zv
wb‡qI Av‡Q bvbv K_v| Z‡e g½jevi Gwjwm cÖvmv‡` hvIqvi Av‡M Zvi Ici gyûgyû
K¨v‡givi d¬vk R¡‡j I‡V| cÖwZwU gyn‚‡Z© wZwb aiv c‡ob K¨v‡givq| IB me Qwei
A‡bK¸‡jv GiB g‡a¨ msev` gva¨‡g cÖKvwkZ n‡q‡Q| Zv wb‡q Av‡jvPbv AviI R‡g‡Q| Gi
g‡a¨ GKwU Qwe‡Z †`Lv †M‡Q evZv‡m Zvi Mv‡qi MvDb, †KvU m‡i hvIqvi ci cy‡iv Diæ
m‡gZ GKwU cv‡qi cy‡iv Ask Abve„Z n‡q Av‡Q| †mB Qwei w`‡K `„wó AmsL¨v gvby‡li|
Zv‡K GiB g‡a¨ d¨vkb GwjU e‡j AwfwnZ Ki‡Qb A‡b‡K| Zv‡`i GKRb Kvj© jvMvi‡dì|
wZwbMZ mßv‡nB fv‡jwi‡K e‡j‡Qb, Avwg Ijuv‡`i †cÖwgKv‡K cQ›` Kwi| Avwg g‡b Kwi
wZwb fxlY n¨vÛmvg| AwfRvZ| ‡evPiv Rvivi e‡j‡Qb, Zvi ÷vBj Av‡gv‡K K¬vDwW
P¨v‡eªvj Qwei bvwqKvi K_v g‡b Kwi‡q w`‡”Q| wZwb Avgv‡K D¾xweZ K‡i‡Qb|
২৫ কোটি রুপির বিজ্ঞাপন
শাহরুখ খান চাইলে তিনি নগ্ন হবেন...
Wednesday, May 16, 2012
রাজপ্রাসাদে দুই রূপসীর ঝলক
হাতি নিয়ে বেকায়দায়
যে হাতি উত্তর প্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির
নির্বাচনী প্রতীক, তাকে নিয়ে বেশ বেকায়দায় পড়েছেন ওই প্রদেশের সাবেক
মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী। ক্ষমতায় থাকাকালে তিনি বিভিন্ন পার্ক, বিভিন্ন
স্থাপনার সামনে নির্মাণ করিয়েছেন অসংখ্য হাতি, বিআর আম্বেদকার, কাশি রাম ও
নিজের প্রতিকৃতি। এতে কোটি কোটি রুপির দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ আছে। এ
নিয়ে উত্তর প্রদেশের বর্তমান সমাজবাদী পার্টির সরকার প্রশ্ন তুলেছে। তারা এ
বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সোমবার রাজ্যের সংশ্লিষ্ট
বিভাগ পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্ট ঘেরাও করে। লক্ষ্ণৌ, নয়ডা ও বিভিন্ন
স্থানেও ঘেরাও দেয়া হয়। যেসব পার্ক ও প্রতিষ্ঠানের সামনে হাতির প্রতিকৃতি
রয়েছে সেগুলোকে নজরে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ আছে, সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
মায়াবতী তার ক্ষমতার সময় এসব প্রতিকৃতি নির্মাণ করে জনগণের ৬০০ কোটি রুপি
নষ্ট করেছেন। তীব্র সমালোচনার মুখেও মায়াবতী নয়ডা’য় ৩৩ একরের একটি পার্ক
করেছেন বিআর আম্বেদকরের নামে। সেখানে হাতি, বিআর আম্বেদকর, কাশি রাম ও
মায়াবতীর মূর্তি বসাতে খরচ করা হয়েছে ৬৫০ কোটি রুপি। রাজ্যের স্বাস্থ্য ও
পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী আহমেদ হাসান অভিযোগ করেছেন, এছাড়াও মায়াবতী বহু কোটি
রুপির জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনেও দুর্নীতিতে জড়িত। তবে উত্তর প্রদেশের
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, এ বিষয়টি এখন কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো
ঘাঁটাঘাঁটি করছে। তারাই এ বিষয়টির তদন্তকারী।
ঘুষ হিসেবে শারীরিক সম্পর্ক দাবি
গাড়ি চালানোর সময় একটি গাড়ির ওপর নিজের গাড়ি উঠিয়ে
দিয়েছিলেন ফিলিপাইনের এক নারী। এজন্য তাকে জরিমানা করেন ৩০ বছর বয়সী এক
ট্রাফিক পুলিশ। জরিমানা করে তা ধরিয়ে দেন ওই নারীর হাতে। সঙ্গে সঙ্গে কানের
কাছে ফিসফিসিয়ে বলেন- এই জরিমানা ও বিচার থেকে তোমাকে রেহাই দিতে পারি
তুমি যদি আমাকে চুমু দাও এবং আমার গাড়ির ভিতর আমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে
মিলিত হও। এ ঘটনা ঘটেছে দুবাইয়ে। গতকাল এ খবর প্রকাশ করেছে অনলাইন খালিজ
টাইমস। এতে জানানো হয়, ওই ঘটনায় আদালতে মামলা চলছে। অভিযোগকারী ওই নারী ৪০
বছর বয়সী। তিনি একজন ম্যানেজারও। তিনি প্রসিকিউটরদের বলেছেন, তিনি গত
মার্চে ওউদ মেথা পার্কিং থেকে বের হওয়ার সময় অন্য একটি গাড়িতে নিজের গাড়ি
দিয়ে ধাক্কা দিয়েছেন। এতে সেই গাড়িটির সামান্য ক্ষতি হয়েছে। এ সময় ওই পুলিশ
কর্মকর্তা সেখানে হাজির হন এবং তাকে বলেন যে, তিনি খুব সুন্দরী। তাকে ১০০০
থেকে ৫০০০ দিরহাম জরিমানা করা হবে এবং তিনি ১০টি ব্লাক পয়েন্ট পাবেন। এ
সময় ওই পুলিশ কর্মকর্তা তাকে প্রতিশ্রুতি দেন- তিনি তার জরিমানা ও ব্লাক
পয়েন্ট কমিয়ে দিতে পারেন। একথা বলেই তিনি ওই নারীকে তার মোবাইল নম্বর দিয়ে
দেন। এরপর ওই পুলিশ কর্মকর্তা তাকে অনেকবার ফোন করেছেন এবং প্রতিবারই
আপত্তিকর কথাবার্তা বলেছেন। তিনি ওই নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন
করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। জবাবে ওই নারী তাকে জানান, তিনি বিবাহিত এবং
দুবাইয়ে তার পরিবার রয়েছে। জবাবে ওই পুলিশ বলেন, তার পরিবার রয়েছে ওমানে। এ
পর্যায়ে তিনি ওই নারীর সঙ্গে দেখা করতে চান। কিন্তু অনেকদিনই ওই নারী তার
এই আগ্রহে সাড়া দেননি। তিনি প্রতিবারই তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন।
এর পরও তিনি নিবৃত্ত না হলে তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দেন। জেনারেল
ডাইরেক্টরেট অব ক্রিমিনাল এভিডেন্স তাকে প্রস্তাব দেয় ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে
হাতেনাতে ধরার জন্য তাদের সাহায্য করতে। এর প্রায় ১ সপ্তাহ পরে ফের ওই
পুলিশ কর্মকর্তা ওই নারীকে ফোন করেন। এ সময় ওই পুলিশের বক্তব্য তিনি রেকর্ড
করেন। তারা এ সময় পুলিশের প্রস্তাব অনুযায়ী বুর্জ দুবাইয়ের পার্কিং এলাকায়
তার গাড়ির ভিতর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে সম্মত হয়। আমিরাতের পুলিশের
এক লেফটেন্যান্ট বলেছেন, তারা এ রহস্য উদ্ধারের জন্য একটি ফাঁদ পাতেন। ওই
নারীকে একদিন রাত সাড়ে ১০টায় পরিকল্পিত স্থানে পাঠিয়ে দেন একটি গাড়িতে করে।
তাকে গাড়িতে অবস্থানকালে এর দরজা খোলা রাখতে বলেন। আরও বলেন, যদি ওই লোক
আপনাকে হঠাৎই আক্রমণ করে তাহলে দৌড়ে বেরিয়ে আসবেন। সত্যি সত্যি অভিযুক্ত
পুলিশ কর্মকর্তা মনোরঞ্জনের জন্য ওই নারীর কাছে যায়। তার সঙ্গে আলাপচারিতা
শুরু করে। এরই মধ্যে চারদিকে পেতে রাখা পুলিশি ফাঁদ তাকে জেঁকে ধরে।
হাতেনাতে ধরা পড়ে নারীলোভী ওই পুলিশ। এরপর সে পুলিশের কাছে স্বীকার করে যে,
গাড়ির ওই মহিলা তার প্রেমিকা। কিন্তু ততক্ষণে পরিষ্কার হয়ে গেছে।
নিলামে ম্যাডোনার নগ্ন ছবি
Tuesday, May 15, 2012
নারীদের কম আকর্ষণীয় করতে মাথা ন্যাড়ার প্রস্তাব
বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর মা হিলারি ক্লিনটন
আবার সেই রঞ্জিতা
এতে তার প্রচণ্ড ক্ষতি হয়েছে। ওই দু’ব্যক্তি সমপ্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিত্যানন্দের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন। এমন সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে রঞ্জিতা বলেছেন, এতে তিনি ভীষণভাবে কষ্ট পেয়েছেন। তিনি হতাশায় ভুগেছেন। ওই দু’ব্যক্তি তার সম্পর্কে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়েছেন উদ্দেশ্যমূলকভাবে।
নারীতে-নারীতে বিয়ে
ভারতে বিয়ে করেছে সমকামী দুই যুবতী। এ নিয়ে তোলপাড়
চলছে। লোকজনের মুখে মুখে ঘুরছে এ কাহিনী। চায়ের আড্ডা, গাছের ছায়ায় ক্লান্ত
কৃষকের মুখে, স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রী, অফিস-আদালত সর্বত্রই এ নিয়ে সরস
আলোচনা। এ ঘটনা ঘটেছে হরিয়ানা রাজ্যের আম্বালা এলাকায়। সেখানকার ২ যুবতী-
পুনম ও নেহা। ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তা তাদের মধ্যে। পুনমের মামাতো বোন নেহা। তাদের
মধ্যে জানাশোনা অনেক দিনের। এর মধ্যে পুনমের বাসস্থান আম্বালা
ক্যান্টনমেন্ট এলাকায়। তিনি সাজগোজ করেন ছেলেদের মতো। তার মামাতো বোন নেহার
বাস পাঞ্জাবের জালান্ধারে। নেহা বিবাহিত নারীদের মতো পোশাক-আশাক পরেন।
সমপ্রতি তারা দু’জনে বিয়ে করে ফেলেছেন। এরপর তা জানাজানি হওয়ার পর দুই
পরিবারে শুরু হয়েছে সম্পর্কের টানাপড়েন। নেহার পরিবার দাবি করছে, তাদের
মেয়ে নেহাকে জোর করে চাপ সৃষ্টি করে পুনমকে বিয়ে করতে বাধ্য করা হয়েছে।
পুনমের পরিবার বলছে তার উল্টো কথা। তারা বলছে, পুনমকে বেশ কতদিন আগে বাড়ি
থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এখন কে জেতে কে হারে- তা এখন সময়ই বলে
দেবে। গতকাল এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া। এতে বলা হয়, নিশা নামে
নেহার এক আত্মীয়া বলছেন, পুনম নেহাকে ফুসলিয়ে নিয়ে যায়। সে নেহাকে প্রহার
করে ও চাপ প্রয়োগ করে বিয়ে করতে। এ সময় পুনম বলে- তুমি যদি আমাকে বিয়ে না
করো তাহলে আমি আত্মহত্যা করবো। তিনি আরও দাবি করেছেন, নেহা ফোনে তাকে এসব
কথা জানিয়েছে। এ নিয়ে গতকাল নেহার অভিভাবকদের কারনালের নারী নিকেতনে
পারিবারিক বৈঠকে বসার কথা। ওদিকে শনিবার এক যুবতীর পরিবারের অভিযোগের
প্রেক্ষিতে বিবাহিত ২ যুবতীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে চালান দেয়া
হয়েছে কোর্টে। এখানে উল্লেখ্য যে, তারা দু’জনেই পরিণত বয়সের। তাদেরকে আদালত
কারনালের নারী নিকেতনে পাঠিয়ে দিয়েছে। ওদিকে পুনমের মা বিমলা দেবী বলছেন,
তার মেয়ে কয়েকদিন থেকে নিখোঁজ রয়েছে। কিন্তু যখন জানতে পারেন পুনম ও নেহা
বিয়ে করেছে তিনি তা বিশ্বাস করতে পারেননি। গতকাল পারিবারিক বৈঠকে কি
সিদ্ধান্ত হয়েছে তা জানা যায়নি। এই নিয়ে আম্বালা এলাকায় নারীতে-নারীতে
বিয়ের দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে এক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ও এক বেসরকারি
বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা এক মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেছিলেন। এর আগে এই দু’নারীর
মধ্যে দেড় বছরের প্রেম ছিল।
Sunday, May 13, 2012
ডেইলি মেইলের রিপোর্ট: গ্রিসে অভাবে সন্তান বিক্রি
এমপি’র কার্টুন আঁকায় শিল্পীকে ২৫ বেত্রাঘাত
সেনাপ্রধানকে আন্না হাজারের আমন্ত্রণ
রেকর্ড গড়লেন মৌলভীবাজারের জিলানি চৌধুরী
৭০ বছরের কুমারী তিনি
কিন্তু আমি কখনও কোন পুরুষের সঙ্গে একটু চুমো ছাড়া আর কিছুই করিনি। আমার বেশ আবেদনময় নাম ছিল। পোশাকও পরতাম বেশ খেলামেলা। তবে এসবই করেছি আমার পেশার খাতিরে। পাম বলেছেন, লোকজন যখন শুনতো আমার বয়সের কথা এবং এই বয়সেও আমি কেবল সংগীতের জন্য বিয়েতে জড়াইনি, তখন তারা বেশ হবাক হন। এই বয়সেও পাম নিজেকে যথেষ্ট কর্মক্ষম মনে করেন। এ জন্য তিনি তার কুমারিত্বকেই কৃতিত্ব দিয়েছেন। ১৯৯৫ সালে ৯৭ বছর বয়সে তার মা লিলিয়ান মারা যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তিনি তার সঙ্গেই থাকতেন। তবে দীর্ঘ জীবনে এক বার একব্যক্তি তার প্রেমে পড়েছিলেন। তবে তিনি যখন বুঝতে পারলেন আসলে ওই ব্যক্তি আসলে তার স্বপ্নের পুরুষ নন তখন তাদের সম্পর্কে ইতি ঘটে।
বিয়ের দিনেই সন্তানের মা হলেন ক্লেওলো
বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার পরপরই ছেলে সন্তানের
জন্ম দিয়ে রীতিমতো আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন বৃটেনের ড্যানিয়েল ক্লেওলো। ২৫ বছর
বয়সী স্বামীর সঙ্গে বিয়ের ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার পরই তিনি সাত
পাউন্ড সাত আউন্স ওজনের সন্তান জন্ম দিয়েছেন। তাই তড়িঘড়ি করে তাকে বিয়ের
আসর থেকে চলে যেতে হয়। অবশ্য কিছু সময় পরে বিয়ের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি
আবার স্বামীকে নিয়ে ঠিকই হাজির হয়েছিলেন। বিয়ের দিনে সন্তান জন্ম দিয়ে
উচ্ছ্বসিত ক্লেওলো বলেছেন, আমার পেটটা বেশ উঁচু হয়ে উঠেছিল। পরিবারের সদস্য
এবং বন্ধু-বান্ধব সবাই আমাকে বলতেন আমি বিয়ের দিনই সন্তান জন্ম দেব। তিনি
বলেন, সন্ধ্যায় বিয়ের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ঠিক আগেই আমাকে হাসপাতালে ছুটতে
হলেও আমি মোটেও বুঝতে পারছিলাম না বিয়ের দিনই আমি মা হবো। আর এর কয়েক ঘণ্টা
পরে নবজাতক শিশুটিকে নিয়ে আমরা যখন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলাম,
তখন সবাই বিস্ময়ের দৃষ্টিতে বিষয়টি উপভোগ করছিলেন। রিপোর্টে বলা হয়েছে,
নবদম্পতি যখন বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য হল বুকিং দিয়েছিলেন, তখনও তারা বেশ
আত্মবিশ্বাসী ছিলেন এক সন্তানের জননী ক্লেওলো ৩৮ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা
হলেও ঠিক বিয়ের দিনই তিনি মা হবেন না। ক্লেওলো বলেছেন, বড় ছেলে কেটন
নির্ধারিত সময়ের এক দিন পরে জন্মেছে। তাই আমরা ভাবতেই পারিনি এবার বিয়ের
দিনই সন্তান জন্ম হবে। আমরা যখন দ্বিতীয় সন্তানের ব্যাপারে জানতে পারলাম,
তখন চিন্তা করলাম এ সন্তান জন্মানোর পর বিয়ের সময় বের করা বেশ কঠিন হবে।
তাই অ্যারোন এবং আমি ভ্যালেনটাইন’স ডে’তেই সন্তান জন্মানোর আগে বিয়ের কাজটা
সেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমার কাছে এ প্রস্তাবটি দারুণ লেগেছিল।
বিয়ের দিনে ১৯ বছর বয়সী ক্লেওলো বেশ অস্বস্তি (পেটে সংকোচন) নিয়ে ঘুম থেকে
উঠলেও বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি জানিয়েছেন
বিয়ের শপথ নেয়ার সময়ও তিনি বেশ অস্বস্তি বোধ করছিলেন। কিন্তু নিজের কষ্ট
হওয়া সত্ত্বেও তিনি বিয়ের পরবর্তী ছবি তোলার জন্য পোজ দিয়েছেন এবং নিজের
বিয়ের রেজিস্ট্রিতে স্বাক্ষর করেছেন। তিনি বলেছেন, আমরা ৫০ জন অতিথিকে
আমন্ত্রণ করেছিলাম। আমার শারীরিক অবস্থা কিছু আড়াল করতে বেশ সুন্দর এবং
লম্বা একটি বিয়ের পোশাকও কিনেছিলাম। স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠানের
জন্য বুকিংও দেয়া হয়ে গিয়েছিল। এমনকি বিয়ের বাদকদল ও কেক পর্যন্ত প্রস্তুত
ছিল। তাই ওই সময়ে এসে বিয়ে শেষ করতে আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলাম। তিনি স্বীকার
করেন চুল বাঁধার সময় আমার দীর্ঘ সময় স্থির হয়ে বসে থাকতে বেশ কষ্ট হয়েছে।
বিয়ের শপথ পড়ার সময়ই তার ব্যথার তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছিল বলে তিনি উল্লেখ
করেছেন। এরপর বিয়ের আসর থেকেই অ্যারন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে
নেয়ার আধ ঘণ্টা পর ক্লেওলো একটি সুস্থ ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। সব কিছু
ঠিকমতো সম্পন্ন করার পর রাত ১০টার সময় নবদম্পতি নবজাতক সন্তানকে নিয়ে বিয়ের
সংবর্ধনায় যোগ দেন। ক্লেওলো বলেছেন, বিয়ের দিনেই সন্তানের মা হতে পেরে আমি
এবং আমার স্বামী খুবই খুশি। উভয়ই এমন দুটি পরিচয়ের অধিকারী হতে পেরে আমি
গর্বিত। এ সন্তানের চেয়ে এ বিয়েতে আর কোন বড় উপহার হতে পারে না বলে তিনি
উল্লেখ করেছেন।
ফোনে ডাক্তারকে যৌন হয়রানির অভিযোগ
গাইনির ডাক্তার রজনী জগতাপকে যৌন হয়রানি করেছেন
শিবসেনা নেতৃত্বাধীন শ্রমিক ইউনিয়ন মিউনিসিপ্যাল কর্মচারী কামগার সেনা’র
সভাপতি সুনীল চিতনিস। এ নিয়ে উত্তাল হয়ে উঠেছে মুম্বইয়ের রাজাবতী হাসপাতাল।
সেখানকার ডাক্তার, কর্মচারীরা এর প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছেন। একই সঙ্গে
ডাক্তার রজনী একটি অভিযোগ দিয়েছেন সাবিত্রি বাই ফুলে গেন্ডার রিসোর্স
সেন্টারে। গতকাল এ খবর দিয়েছে ভারতের একটি অনলাইন ট্যাবলয়েড দৈনিক। এতে বলা
হয়েছে, ডা. রজনী ওই হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ও অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ইন
চার্জ। বুধবার তিনি যখন গাইনি ওয়ার্ডে দায়িত্ব পালন করছিলেন, তখন সেই
ওয়ার্ড ছিল রোগীতে ঠাসা। ওই সময় বাড়তি ১৫ জন রোগী আসে। তিনি বাধ্য হয়ে
তাদের ৫ জনকে পুরুষদের বার্ন ওয়ার্ডের একটি খালি ওয়ার্ডে স্থানান্তর করেন।
এর মধ্যে একজন ছিলেন হাসপাতালের রেডিওলজিস্ট অ্যাসিস্টেন্ট টেকনিশিয়ান
ভগবান কদমের শাশুড়ি। তাকে পুরুষ ওয়ার্ডে পাঠানোয় ক্ষিপ্ত হন কদম। তিনি ফোন
করে অভিযোগ দেন সুনীল চিতনিসকে। শ্রমিক নেতা সুনীল রাত ৪টার দিকে ফোন করেন
ডাক্তার রজনীকে। এ সময় তাকে অশ্লীল কথা বলেন। ডাক্তার রজনী বলেছেন, তিনি
আমাকে পতিতা বলে গালি দিয়েছেন। এমন কথা শুনেই আমি ফোন কেটে দিয়েছি। তিনি
বলেন, আমি তো ওই ৫ রোগীকে পুরুষদের একটি খালি ওয়ার্ডে পাঠিয়েছি। তার আগে
তাদের যথাযথ ওষুধ ও রাতের খাবার ব্যবস্থা করেছি। তাদের অবস্থা স্থিতিশীল
ছিল বলে এমন ব্যবস্থা নিয়েছি। এ নিয়ে ভগবান কদম আমার সঙ্গে তর্কাতর্কি
করেছে। আমি তাকে যতই বোঝাতে গিয়েছি কিছুতেই সে বুঝতে চেষ্টা করেনি। এ ঘটনায়
হাসপাতালে যখন আন্দোলন শুরু হয়েছে তখন কদম বলেছে, আমার শাশুড়ির সমপ্রতি
একটি অপারেশন হয়েছে। তিনি গাইনি ওয়ার্ডে ছিলেন। এ নিয়ে তাকে তিনবার ওয়ার্ড
বদল করা হয়েছে। এ নিয়ে আমি ডাক্তার রজনীর সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছি।
কিন্তু তিনি আমার কথা শুনেই রেগে গিয়েছেন। কিছুক্ষণ পরেই আমার শাশুড়ির পেটে
ব্যথা শুরু হয়। ফলে তিনি যা করেছেন তা ঠিক করেননি। এ বিষয়ে আমি সুনীলের
দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলাম। কিন্তু তিনি ডাক্তার রজনীকে কি বলেছেন তা আমি জানি
না। তবে সুনীল বলেছেন, আমি এ নিয়ে ডাক্তার রজনীর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে
তিনি অস্বীকৃতি জানান। তিনি যে অভিযোগ এনেছেন তা মিথ্যা। ওদিকে হাসপাতালের
সুপারিনটেন্ডেন্ট ডাক্তার সুভাস পয়েকার বলেছেন, আমরা বিষয়টি অনুসন্ধান করে
দেখছি।
গোপন তথ্য ফাঁস
৪৭ বৃটিশ নারীকে ধর্ষণের দায়ে পাকিস্তানি চক্রের জেল
Thursday, May 10, 2012
মায়াবতীর বাড়ি মেরামতে খরচ ৮৬ কোটি রুপি
অনৈতিক যৌনাচার, অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটিতে তোলপাড়
গিল্ডের পক্ষ থেকে সবগুলো ক্যাম্প পরিদর্শন করা হয়েছে। যে ধরনের আচরণের ব্যাপারে অভিযোগ করা হয়েছে সে ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
নারীদের জন্য নিষিদ্ধ
কর্মক্ষেত্রে নারী স্টাফদের জন্য জিন্স, টি-শার্ট
নিষিদ্ধ করে তাদেরকে শাড়ি বা সালোয়ার কামিজের মতো শোভন পোশাক পরার
নির্দেশ দিয়েছে ভারতের হরিয়ানার নারী ও শিশু উন্নয়ন বিভাগ। কর্মক্ষেত্রে
শোভনীয় পোশাক পরে আসার এক নির্দেশ নামায় টি-শার্টকে বলতে গেলে অশোভন
পোশাক বলেই বিতর্কিত এক নির্দেশে উল্লেখ করা হয়েছে। গত ১৮ই এপ্রিল নারী ও
শিশু বিভাগের পরিচালকের অফিস থেকে জারি করা এ নির্দেশ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন
ফিল্ড অফিসে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে কর্মীদের শোভনীয় পোশাক
পরার নির্দেশ দেয়ার মাধ্যমে এতে শাড়ি/সালোয়ার, কামিজ, ওড়নাকে নারীদের
জন্য এবং প্যান্ট-শার্টকে পুরুষদের জন্য শোভনীয় পোশাক বলে উল্লেখ করা
হয়েছে। সার্কুলারে বলা হয়েছে কোন কোন কর্মকর্তা টি-শার্ট/পশ্চিমা ঢংয়ের
পোশাক পরে কর্মক্ষেত্রে চলে আসেন যা কেবল দৃষ্টিকটু নয় অনেক সময় সরকারি
নিয়ম-নীতির পরিপন্থি। তাই এর কর্মকর্তা কর্মচারীদের নতুন নিয়ম অনুসরণ
করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অন্যথায় এর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার
ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। সমাজ কল্যাণমন্ত্রী গীতা ভুক্কাল এ নির্দেশের
ব্যাপারে বলেছেন, হয়তো শালীন পোশাক শব্দটি নিয়েই আপত্তি উঠেছে। বিচারপতি,
আইনজীবী, ডাক্কার প্রত্যেকের জন্যই বিশেষ ড্রেস কোড রয়েছে। প্রত্যেকেরই
এসব কোড মেনে চলা উচিত। তিনি বলেন, জিন্স পরা অশোভন নয়। আমি বুঝতে পারছি, এ
নির্দেশে ব্যবহৃত শব্দগুলো ব্যবহার করা ঠিক হয়নি।
Wednesday, May 9, 2012
ভারতীয় কূটনীতিকের কন্যার ১৫ লাখ ডলারের ক্ষতিপূরণ মামলা
Subscribe to:
Posts (Atom)